পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৬০৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

經 器 Vo a খ্ৰীচৈতন্যচরিতামৃত । মধ্য। ১৫ পরিচ্ছেদ । সুখ বহে নাহি মানে। এই বিজয়া-দশমীতে হৈল এই রীতি। র্তাহীকে | পুছিঞা তারে করাইহ প্রতীতি ॥ এতেক কহিতে প্রভু বিহবল হইলা । লোক বিদায় করিতে প্ৰভু ধৈর্য্য করিলা ॥২৬ রাঘবপণ্ডিতে কহে বচন সরস । তোমার নিষ্ঠপ্রেয়ে আমি হই তোমার বশ ॥ ঞিহার কৃষ্ণ সেবার কথা শুন সৰ্ব্বজন। পরমপবিত্র সেবা অতিসৰ্ব্বোত্তম । আর দ্রব্য রহু শুন নারিকেলের কথা । পাচগণ্ডা করি নারিকেল বিকীয় যথা ॥ বাড়িতে কত শত বৃক্ষ লক্ষ লক্ষ ফল। তথাপি শুনেন যথা মিষ্ট নারিকেল ৷ একেক ফলের মূল্য দিএ, চারি চারি পণ । দশ ক্রোশ হৈতে আনয় করিয়া যতন ॥ ২৭। প্রতি দিন পাঁচ ছয় ফল ছোলা ভোজন করায়, মাতা অন্তরে সুখ করিয়৷ মানেন কিন্তু বহে সুখবোধ করেন না। বিজয়াদশমীতে এইরূপ রীতি হইয়াছিল, তুমি তাঁহাকে কহিয়া তাহার প্রতীতি করাইব । এই বলিয়া মহাপ্রভু বিহ্বল হইলেন কিন্তু লোক বিদায় করিতে হইবে বলিয়। কিঞ্চিৎ ধৈর্য্য ধারণ করি লেন ॥ ২৬ } - অনন্তর রাঘবপণ্ডিতকে সরস বাক্যে কহিলেন, রাঘব ! আপনার প্রেম নিষ্ঠায় আমি আপনার বশীভূত হইয়াছি। এই বলিয়া ভক্তগণকে কহিলেন, ইহার কৃষ্ণসেবার কথা বলি শ্রবণ কর, ইহঁর সেবা অতি পবিত্র এবং সৰ্ব্বাপেক্ষ। উত্তম, অন্য দ্রব্যের কথা দূরে থাকুক,নারিকেলের কথা শ্রবণ কর। যে স্থানে পাচগণ্ড কড়ি করিয়া নারিকেলের ফল বিক্রয় হয়, যদিচ নিজ বাটতে কত শত নারিকেল বৃক্ষ ও লক্ষ লক্ষ ফল আছে,তথাপি যে স্থানে মিষ্ট নারিকেল ফলের কথা শুনিতে পান, তথায় এক এক ফলের চারিপণ কড়ি মূল্য দিয়া দশক্রোশ হইতে যত্বপূর্বক সেই ফল অনিয়ন করেন ॥ ২৭ ॥ অপর প্রতিদিন পাঁচ ছয়ট ছোলাইয়া (উপর কার বল্কল উত্তো 飄 鸚 - قطاعم وصفهsضعمضيص