পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যচরিতামৃত - মধ্যলীলা.pdf/৮৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

حيي ييمبيكم يصمد 器 齡 ৮৬২ স্ত্রীচৈতন্যচরিতামৃত। মধ্য। ২০ পরিচ্ছেদ । ভূতের প্রচার । সব তত্ত্ব মিলি স্বজিল ব্রহ্মাণ্ডের গণ । অনন্ত ব্ৰহ্মাণ্ড তার নাহিক গণন ॥ ১২১ ৷ এহে মহংস্রষ্টা পুরুষ মহাবিষ্ণু নাম । ] অনন্তব্রহ্মাণ্ড তার লোমকূপে ধাম। গবাক্ষে উড়িয়া যেন রেণু আইসে যায়। এ পুরুষ নিশ্বাস সহ ব্ৰহ্মাণ্ড বাহিরায় । পুনরপি নিশ্বাস সহ যায় অভ্যন্তর । অনন্ত ঐশ্বৰ্য্য তার সব মায়া পার ॥ ১২২ ৷ তথাহি ব্রহ্মসংহিতায়াং পঞ্চমাধ্যায়ে অষ্টচত্বারিংশশ্লোকে যথা ॥

  1. যস্যৈকনিশ্বসিতকালমথাবলম্ব্য জীবন্তি লোমবিলজা জগদগুনাথাঃ । বিষ্ণুমহানস ইহ যস্য কলাবিশেষে গোবিন্দমাদিপুরুষং তমহং ভজমি ॥১২৩।

প্রকার অহঙ্কার হয়, যাহা হইতে দেবতা, ইন্দ্রিয় ও ভূত সকলের স্বষ্টি হইয়াছে। সমুদয় তত্ত্ব মিলিত হইয়া ব্রহ্মাণ্ড সকল স্বজন করিয়া ছে, কত যে ব্রহ্মাণ্ড হইল তাহার গণনা নাই ॥ ১২১ ৷ এই মহৎস্রষ্ট। পুরুষের নাম মহাবিষ্ণু, ইহার লোমকূপে অনন্ত| ব্ৰহ্মাণ্ড অবস্থিত আছে। যেমন গবাক্ষের ছিদ্র দিয়া রেণুসকল গমনাগমন করে, তদ্রুপ এই পুরুষের নিশ্বাসের সহিত ব্ৰহ্মাণ্ড বহির্গত এবং পুনর্বার নিশ্বাসের সহিত অন্তরে প্রবেশ করে, এই পুরুষের অনন্ত ঐশ্বৰ্য্য, তৎসমুদায় মায়ার পারে অবস্থিত আছে ॥ ১২২ ৷ এই বিষয়ের প্রমাণ ব্রহ্মসংহিতার ৪৮ গ্লোকে যথা ॥ যে মহাবিষ্ণুর এক নিশ্বাসকালকে অবলম্বন করিয়া তল্লোম বিবরস্থ সমস্ত ব্ৰহ্মাণ্ডের কর্তা সকল জীবন ধারণ করেন,সেই মহাবিষ্ণু যে | গোবিন্দের এক কলাবিশেষ হয়ূেন, সেই আদিপুরুষ গোবিন্দকে অসুি ভজনা করি ॥ ১২৩ ৷ ኧ • ইহার টাৱা আদিপ্লণ্ডের ৫ পরিচ্ছেদে ৬৪ অঙ্কে আছে। 聽 *- к അഈ smoo