ጳ፲፥፪፻ጓqር{ጳጳ ቐ ቑiዛዘ፭ করেন। পবে মুকুন্দের সুদৃঢ় বিশ্বাসরূপ শরণাগতি দর্শনে সকল অপরাধ ক্ষমা করিয়া এবং নিজ পৰাজয় স্বীকার করিয়া, সকল অবতারে মুকুন্দ তাহার গায়ন হইবেন বলিয়া বর দিলেন । শ্ৰীনারায়ণী:দ বা মহাপ্রভুর অবশেষ-প্রসাদ পাইয়। ‘মহাপ্রভুর অবশেষ-পাত্ৰী’, বলিয়া বৈষ্ণব-সমাজে প্ৰসিদ্ধ৷ হইলেন। একাদশে - একদিন শ্ৰীবাসের কৃষ্ণসেবার ঘূতপাত্ৰ কাক দ্বারা অপহৃত হইলে মাৰ্লিনী দেবীর ভয় ও দুঃখ-দর্শনে নিতানন্দ প্রভৃ কাককে ঘূতপাত্ৰ প্ৰত্যাৰ্পণ BBBD DJK BBSS S BDBBB KKS SDBBDDS S KBB DBBBD SS S S BBB TuDS BBYKSSDBBBB tDBBBB এক ঐশ্বৰ্য্য প্ৰকাশ করিলেন। দ্বাদশে-একদা নিত্যানন্দ বাল্যভাবে দিগম্বর বেশে ‘আমাব প্ৰভু নিমাই পণ্ডিত' বলিয়া। হুঙ্কার কবিতে করিতে মতা প্রভুর নিকট উপস্থিত হইলে মহাপ্ৰভু স্বীয় মস্তকের বসু তাহাকে পরিধান করাইয়া এবং সম্মুখে বসাইয়। তাহার বিবিধ সেবা ও স্বতি করিলেন । মহাপ্ৰভু নিত্যানন্দেব নিকট একখণ্ড কৌপীন চাহিয়া লইয়া উহ। খণ্ড খণ্ড করিয়া ভক্তগণকে প্ৰদান কবিলেন । ত্রয়োদশে-মহাপ্ৰভু নিত্যানন্দ এবং হরিদাসের দ্বারা ঘরে ঘরে • “কৃষ্ণকীৰ্ত্তন, কৃষ্ণভজন ও কৃষ্ণশিক্ষা” প্রচারের প্রবর্তন করেন। তৎফলে নিত্যানন্দ হরিদাসের অপর অহৈতুকী কৃপায় জগাই মাধ্যই উদ্ধার লাভ করিয়া মহাভাগবত হইলেন। চতুর্দশে-জগাই মধাইর উদ্ধার-দর্শনে ব্ৰহ্ম শিবাদি দেবগণের, পরম বিস্ময় এবং আশা হইল। চিত্রগুপ্তমুখে জগাই-মধাইর উদ্ধার বৃত্তান্ত-শ্রবণে যমরাজ কৃষ্ণপ্রেমে রপোপরি মুচ্ছি ত হইয়া পড়িলে দেববৃন্দ তাতার কর্ণমূলে কৃষ্ণকীৰ্ত্তন করিয়া মৰ্চাপনোদন করিলেন, এবং সকলে মিলিয়া মহাপ্রভুর অপার মহিয়৷ কীৰ্ত্তনমুখে আনন্দে নৃত্য-কীৰ্ত্তন আরম্ভ করিলেন। পঞ্চদশো-এখন জগাই-মধাই প্রতিদিন ঊষায় গঙ্গামান করিয়া দুই লক্ষ কৃষ্ণনাম গ্ৰহণ করিতেন। বিশ্বম্ভর জগাই-মধাইকে বহু কৃপা প্রদর্শন ও আশ্বাস প্ৰদান করিলেও, নিত্যানন্দের অঙ্গে আঘাত করার জন্য মাধাইর আত্মগ্লানি উপস্থিত হইল। মাধ্যই নিত্যানন্দের উপদেশ-ক্ৰমে গঙ্গায় এক স্নানঘাট নিৰ্ম্মাণ করিয়া দিয়া স্নানার্থ সমাগত সকলের নিকট ক্ষমা প্রার্থনা করিতেন। কঠোর তপঃপ্রভাবে মাধ্যইর “ব্ৰহ্মচারী” খ্যাতি হইল। ষোড়শেবহিরঙ্গ লোকের প্রবেশ-নিবারণার্থ মহাপ্ৰভু শ্ৰীবাস-গৃহে দ্বারারুদ্ধ করিয়া প্ৰতি-নিশায় কীৰ্ত্তন করিতেন। একদা BBBD BDK BSBD DDBBLD DDB DBDD DDBB S BD DBDuB BDB DBDBBDB BDD DBD হওয়ায় শ্ৰীবাস অনুসন্ধানক্রমে শ্বশ্ৰাকে গৃহ হইতে বহিস্কৃত করিয়া দিলেন । একদিন অদ্বৈতাচাৰ্য নৃত্যাবেশে মচ্ছিত মহাপ্রভুর চরণরেণু সৰ্ব্বাঙ্গে লেপন করিলেন। মূৰ্ছাভঙ্গে মহাপ্ৰভু স্বীয় চিত্তের অসন্তোষের কারণ জিজ্ঞাসা কৱিলে অবশেষে অদ্বৈত স্বীয় অপরাধ স্বীকার করিলেন। মহাপ্ৰভু তখন কৃত্রিম ক্ৰোধ প্ৰকাশ করিয়া অদ্বৈতের পদরেণু ও চরণ স্বীয় বক্ষে ধারণ করিলেন। অপর একদিন মহাপ্ৰভু পরম ভক্ত ভিক্ষুক শুক্লাম্বরের ঝুলি হইতে তণ্ডুল লইয়া ভক্ষণ করিয়া ঠাঙ্গাকে কৃপা করিলেন । সপ্তদশে-একদিন নগর ভ্ৰমণকালে মহাপ্ৰভুর পাষণ্ডিগণের সহিত সম্ভাষণ চাইলে সেই দোষীক্ষালনার্থ মহাপ্ৰভু গৃহে আসিয়া ভক্তগণসহ সংকীৰ্ত্তন আরম্ভ করিলেন । কিন্তু তাহাতে আনন্দ না পাইয়া এবং অদ্বৈত প্ৰভু তাহার সকল প্ৰেম শোষণ করিয়াছেন শুনিয়া তিনি প্রেমশূন্য দেহ বিসর্জনার্থ গঙ্গায় ঝাঁপ দিলেন। হরিদাস নিত্যানন্দ তাঁহাকে উঠাইলে তিনি আত্মগোপনাৰ্থ নন্দনাচাৰ্য্যের গৃহে গমনপূর্বক বিষ্ণুখট্রীয় বসিয়া নন্দনাচাৰ্য্যকে কৃপা করিলেন। পরদিন শ্ৰীবাসকে ডাকাইয়া আনিয়া ঠাঁহার সহিত অদ্বৈতের নিকট গমনপূৰ্ব্বক ঃখে উপবাসী অদ্বৈতকে কৃপা করিলেন। অষ্টাদশে-একদা মহাপ্ৰভু ব্রজলালভিনয়ের অভিপ্ৰায় প্ৰকাশ, করিয়া তদনুসারে চন্দ্ৰশেখর-ভবনে সমস্ত আয়োজন করাইলেন। মহাপ্ৰভুর আদেশে শ্ৰীঅদ্বৈত মহা-বিদুষকের, হরিদাস কোটালের, শ্ৰীবাস নারদের ভূমিকায় সজ্জিত হইলেন । মুকুন্দ কৃষ্ণকীৰ্ত্তন আরম্ভ করিলেন। মহাপ্ৰভু স্বয়ং রুক্মিণীর ভূমিকা গ্ৰহণ করিয়া প্ৰথম প্রহরে স্বীয় লক্ষ্মীর অভিনয় করিলেন। দ্বিতীয় প্রহরে গদাধর রামাবেশে নৃত্য আরম্ভ করিলে
