পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৫৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

○ ●● জয় জয় সিন্ধুসুতা-রূপ-মনোরম। জয় জয় শ্ৰীবৎস-কৌস্তুভ-বিভূষণ ॥১১৬৷৷ জয় জয় ‘হিরে-কৃষ্ণ”-মন্ত্রের প্রকাশ । জয় জয় নিজ-ভক্তি-গ্ৰহণ-বিলাস ॥১১৭৷৷ জয় জয় মহাপ্ৰভু অনন্তশয়ন। জয় জয় জয় সর্বজীবের শরণ ॥১১৮৷৷

  • f",ー*2清* | >oふ |

ষোড়শোপচাব-“আসন-স্বাগতে সর্ঘ্যে পাদ্যমাচমনীধকম। মধুপৰ্কাচম স্নান বসনা ভবণানি চ | সুগন্ধসুমনোধূপদীপনৈবেদ্যুবদনম। প্রযোজযোদর্চনাযামুপচাব্বাংস্ক ষোড়শ ॥” কচিচ্চ-“আসনাবাহিনঞ্চৈব পাদ্যঘ্য চমনীযকম। স্নানং বাসে ভূষণঞ্চ গন্ধ: পুষ্পাঞ্চ ধূপক; প্ৰদীপশ্চৈব নৈবেদ্যং পুষ্পাঞ্জলিবতঃপবম। প্ৰদক্ষিণং নমস্কাবে বিসৰ্গশ্চৈব cसig* ॥” ( ३: ड: दि: >>18७, 8० ) अर्थ९-यांगन, স্বাগত, অৰ্ঘ্য, পাদ্য, আচমনীয়, মধুপর্ক, उषां5र्शन, স্নান, বসন, আভবণ, সুগন্ধ, পুষ্প, ধূপ, দীপ, নৈবেদ্য ও বন্দন । কোন কোন মতে-আসন, আবাহন, পাদ্য, অৰ্ঘ্য, আচমনীয, স্নান, বসন, ভূষণ, গন্ধ, পুষ্প, ধূপ, দীপ, নৈবেদ্য, পুষ্পাঞ্জলি, প্ৰদক্ষিণ, নমস্কার ও বিসর্জন ॥ ১১০ ৷৷ পটল-বিধান-পাঞ্চবাত্ৰিকী বিধি-যাহ বিভিন্ন পরিাচ্ছেদে ( পটলে ) নির্দিষ্ট আছে। শ্ৰীঅদ্বৈত আচাৰ্য্য প্ৰভু শাস্ত্ৰ-দৃষ্ট্যে পাঞ্চরাত্রিক বিধানে মহাপ্ৰভূব অৰ্চন কবিয়াছিলেন। “শাস্ত্ৰ-দৃষ্ট্যে” ও “পটলবিধানে”—এই শব্দদ্বয় দ্বাবা অদ্বৈত আচাৰ্য্য প্ৰভু যে শ্ৰীগৌৰীমন্ত্রে গৌরপূজা কবিয়াছিলেন,তাহাই শ্ৰীচৈতন্যভাগবতকােব গৌব-সেবোম্মুখগণেব নিকট ইঙ্গিতে প্ৰকাশিত কবিয়াছেন। এই পটলবিধান আমরা শ্ৰীধ্যানচন্দ্ৰেব্য পদ্ধতিতে এবং উৰ্দ্ধান্মায়াতন্ত্র প্রভৃতি পঞ্চরাত্র শাস্ত্ৰে দেখিতে পাই । উহাতে গৌর-মন্ত্রে (ཤད་་་ প্রয়োগ-পদ্ধতি বাণিত রহিয়াছে। অদ্বৈত আচাৰ্য্যপ্ৰভু শাস্ত্র দর্শন কবিয়া পাঞ্চর্যাত্ৰিক বিধানে মহাপ্রভুর পূজা কবিয়াছিলেন এবং পূজার অন্তে গৌবসুন্দরেব বিষ্ণুত্ব জগতে প্রচার কবিবােব জন্য “নমো ব্ৰহ্মণ্যদেবায়” প্ৰভৃতি স্তবমুখে মহাপ্রভুর স্তুতি 岛瓮可町洲本的 जूमि विकू, जूमि झस, फूमि नानाम। फूमि म९छ, फूमि कूर्श्व, फूमि जत्रांड्ब् ॥»॥ তুমি সে বরাহ প্ৰভু, তুমি সে বামন। তুমি কর যুগে যুগে বেদের পালন ॥১২০৷৷ তুমি রক্ষকুল-হস্ত জানকী-জীবন। তুমি গুহ-বরদাতা, অহল্যা-মোচন ॥১২১৷৷ করিয়াছিলেন । “নমো ব্ৰহ্মাণ্যদেবাষ" শ্লোকে বা দ্বারা শ্ৰীচৈতন্যভাগবতকার গৌরমন্ত্র বিবোধ করেন নাই ৷৷ ১১১ ৷৷ মধ্য ২। ১৩৭ শ্লোক দ্রষ্টব্য ৷৷ ১১২ ৷ সিন্ধুসুতা-রূপ-মনোবম-বত্নাকব-তনয়৷ শ্ৰীলক্ষ্মীদেবীর সৌন্দৰ্য্য যাহার মানসিক উল্লাস বৃদ্ধি কবে। সমুদ্রমন্থনে লক্ষ্মীদেবী সিন্ধু হইতে আবিভূতি হইযাছিলেন বলিষা র্তাহাব নাম "সিন্ধুসুত|” । “ততশ্চাবিবভুৎ সাক্ষাজীবমা ভগবৎপাবা। ব্যঞ্জয়ন্তী দিশঃ কান্ত্যা বিদ্যুৎ সৌদামিনী TIQi II” (-TS: byyty ) ) » » b 1 'হরেকৃষ্ণ”মন্ত্র,-“হবে কৃষ্ণ হবে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হবে হবে । হবে বাম হরে রাম বাম বাম হবে হবে ৷”-এই মহামন্ত্র। এই মহামন্ত্রের প্রকাশকারী শ্ৰীগৌরসুন্দরেব পুনঃ পুন: জষ হউক। ইহাব দ্বারা সুচিত হইতেছে, যাহাবা শ্ৰীগৌবসুন্দবেব প্ৰকাশিত হবে কৃষ্ণ'-মহামন্ত্ৰ-কীৰ্ত্তনের বাধক হন, তাহাবা গৌবাঙ্গেব বিবোধী । শ্ৰীগৌবসুন্দর-সাক্ষাৎ শ্ৰীকৃষ্ণ । শ্ৰীকৃষ্ণ হইয়াও তিনি জীবকে নিজভজন-মুদ্র শিক্ষা দিবার জন্য নিজেই ভাগবস্তুক্তি গ্ৰহণ বা আচরণেব বিলাস বা লীলা কবিতেছেন, অথবা জীবকে নিজভক্তি গ্ৰহণ কাবাইবার জন্যই তাহার বিলাস বা ভক্তরূপে লীলা প্ৰকাশ ৷৷ ১১৭ ৷৷ ‘তুমি মৎস্য,’ ‘তুমি কৃষ্ম’, ‘তুমি সে বিবাহ’, ‘তুমি সে বামন” প্ৰভৃতি বাক্যেবা দ্বারা শ্ৰীঅদ্বৈত-প্ৰভু সকল স্বাংশাদি BDBBD DDDSDDBB DBBDiKDKuBDkSLiBBD S BDDKS সমূহের নিত্যাবস্থান বিরাজমান-ইহাই জানাইলেন। অদ্বৈত-প্ৰভুব। ১১৫ সংখ্যাব বাক্য দ্রষ্টব্য। ১১৯ ৷৷ রক্ষকুল-হন্তা-ভগবান গৌরসুন্দর স্বীয় রামান্বতারে রাবণাদি রাক্ষসকুলেব বিনাশক-লীলা প্ৰকাশ করিয়া