to o ौ5डgडांवड মহাপ্ৰচুব নদন-গৃহে বিষ্ণুখট্টায় উপবেশন ও estijag ästä var-kse-. নন্দনাচাৰ্য্যেৰ বিবিধ সেবা- সর্ব-রাত্রি গোঙাইলা ঠাকুরের সঙ্গে ॥৬৪৷৷ ঠাকুর আইলা নন্দন-আচাৰ্য্যের ঘরে। ক্ষণপ্ৰায় গেল নিশা কৃষ্ণ-কথা-রসে। বসিলা আসিয়া বিষ্ণুখট্টার উপরে ॥৫৩৷৷ প্ৰভু দেখে-দিবস হইল পরকাশে ॥৬৫৷৷ মন্দন দেখিয়া গৃহে পরম মঙ্গল। একাকী শ্ৰীবাসকে আনযনাৰ্থ প্রভুর নন্দনকে আদেশ ও झ७९ इऐभ॥ श्रख्रिश॥ फूभिङश॥१8॥ নন্দনের শ্ৰীবাসকে লইয়া প্ৰত্যাগমনসত্বরে দিলেন আনি’ নূতন বসন। অদ্বৈতের প্রতি দণ্ড করিয়া ঠাকুর। তিতা-বস্ত্ৰ এড়িলেন শ্ৰীশচীনন্দন ॥৫৫৷৷ শেষে অনুগ্রহ মনে বাড়িল প্রচুর ॥৬৬৷৷ ॐनांग 5न्गन-माला, बिJ अर्थ १ांक्षी। আজ্ঞা কৈল প্ৰভু নন্দন-আচাৰ্য চাহিয়া। চন্দনে ভূষিত কৈল প্রভুর শ্ৰীঅঙ্গ ॥৫৬৷৷ “একেশ্বর শ্ৰীবাস পণ্ডিতে আন গিয়া৷” ৬৭৷৷ কর্পার-ভান্থল আনি দিলেন শ্ৰীমুখে। সত্বরে নন্দন গেলা শ্ৰীবাসের স্থানে। ভক্তের পদার্থ প্ৰভু খায় নিজ সুখে ॥৫৭৷৷ আইলা শ্ৰীবাসে লঞা, প্ৰভু যেইখানে ॥৬৮৷৷ পাসরিলা দুঃখ প্ৰভু নন্দন-সেবায়। প্ৰভুব দর্শনে শ্ৰীবাসের ক্ৰন্দন ; প্ৰভুব সত্ত্বনা সুকৃতি নন্দন বসি’ তাম্বল যোগায় ॥৫৮৷৷ অদ্বৈতেব সংবাদ জিজ্ঞাসা মহাপ্ৰভুকে সঙ্গোপনার্থ নন্দনেৰ প্ৰতি প্ৰভুল আদেশ প্ৰভু দেখি’ ঠাকুর পণ্ডিত কঁাদে প্রেমে। এবং নন্দনে ৭ উত্তৰমুখে প্ৰভূতত্ত্ব জ্ঞাপন- zÇr,—ʻʻfş's কিছু Al (far act" vs. প্ৰভু বলে,-“মোর বাক্য শুনহ নন্দন। সদয় হইয়া ভঁারে জিজ্ঞাসে আপনে । আজি তুমি আমারে করিৰে সঙ্গোপন।” ৫৯৷৷ “আচাৰ্য্যের বাৰ্ত্তী কই আছেন কেমনে?” ৭ণ 可环可 বলয়ে,-“প্ৰভু, (6 बg १फल । नज-कुर्सुक उद्ध१:१त ७ অদ্বৈতাচাৰ্য্যেব। অবস্থা কোথা লুকাইবা जूमि সংসার ভিতর ? ৬০৷৷ বর্ণন-পূর্বক কৃপা-প্রার্থনাহৃদয়ে থাকিয়া না পারিলা লুকাইতে । “আরো বাৰ্ত্তী লহু’ ? -বলে পণ্ডিত শ্ৰীবাস। বিদিত করিল তোমা ভক্ত তথা হৈতে ॥৬১৷৷ “আচাৰ্য্যের কালি প্ৰভু হৈল উপবাস ॥৭১৷৷ যে নারিলা লুকাইতে ক্ষীরসিন্ধু মাঝে। আছিবারে আছে প্ৰভু সৰে দেহ-মাত্র। সে কেমনে লুকাইব বাহির-সমাজে ?” ৬২৷৷ দরশন দিয়া তারে করাহ কৃতাৰ্থ ॥৭২৷৷ নন্দনেব। বাক্যে প্ৰভুল আনন্দ ও কৃষ্ণকথা- অন্য জন হইলে কি আমরাই সহি ? প্রসঙ্গে বাত্রিযাপন- তোমার সে সবেই জীবন প্ৰভু বহি ॥৭৩৷৷ নন্দন-আচাৰ্য্য-বাক্য শুনি’ প্ৰভু হাসে। তোমা বিমা কালি প্ৰভু সবার জীবন। বঞ্চিলেন নিশি প্ৰভু "לא" |]\სN9]] মহাশোচ্য বাসিলাম, আছে কি কারণ ? ৭৪৷৷ ठिठा-जिख, टिस ॥ ४४ ॥ 'T ভক্তগণ তাহাকে ব্যষ্টি-বিষ্ণু জ্ঞান করায় তিনি আত্মগোপন শ্ৰীগৌরসুন্দর কারণ-গর্ভ-ক্ষীরোদশাষী পুরুষাবতার- করিতে সমর্থ তিন নাই। পুরুষাবতারগণ কর্তৃক সৃষ্ট জগৎ, ত্ৰয়ের মূলপুরুষ বলদেবেরও আকব, স্বয়ংরূপ বস্তু। যাহা ব্যক্ত হইয়াছে, উহাই প্ৰপঞ্চ। সুতরাং সমগ্ৰ ব্ৰহ্মাণ্ডে সাধারণতঃ ইহ-জগতে ব্যষ্টি-বিষ্ণুই প্রতি-দূতম্বদয়ে স্বতন্ত্ৰ- সেই ব্যষ্টি-বিষ্ণুর কি প্রকারে আত্মগোপন সম্ভব ? নন্দনাভাবে অবস্থান করেন। এরূপ প্ৰতীতি হইতে কেহ কেহ চাৰ্য্যের বাক্য হইতে এই কথা প্ৰকাশ পাইল৷৷ ৬২ ৷৷ শ্ৰীগৌরসুন্দরকে ক্ষীরান্ধিশায়ী বিষ্ণুবিশেষ বিচার করিতেন। আছিবারে আছে-থাকিৰার বলিয়াই রহিয়াছে I૧ા
