পাতা:শ্রীশ্রীচৈতন্যভাগবত - বৃন্দাবন দাস ঠাকুর .pdf/৯৩৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SSb” তথা হি“প্রাসাদগ্ৰে নিবসতি পুরঃ স্বেরবক্তারবিন্দো মামালোক্য মিতসুবদনো বালগোপালমূৰ্ত্তি: ॥৪০৯৷৷ প্ৰভু বলে,-“দেখ প্রাসাদের অগ্ৰমূলে। হাসেন আমারে দেখি শ্ৰীবাল-গোপালে৷”৪১০৷৷ এই শ্লোক পুনঃ পুনঃ পড়িয়া পড়িয়া। আছাড় খায়েন প্ৰভু বিবশি হইয়া ॥৪১১৷৷ সে দিনের যে আছাড়, যে আৰ্ত্তি-ক্ৰন্দন। অনন্তের জিহবায় সে না যায় বর্ণন ॥৪১২৷৷ তথ্য। প্ৰকাবান্তর্গত দেবগণ-আশ্ৰমূলস্থ পশ্চিমাভিমুখে 'একামিক’-নামক শিল বিবাজমান। উত্তব্যদিকে একাদশ লক্ষ লিঙ্গাধিপ ‘উগেশ্বব” শিবলিঙ্গ, তৎপবে অগ্ৰBDBJDS SDBDDSS SDDDS S KDDBDSEBS gBBBD DDD S মহাকাল। হঁহাবা দুইজন চিত্রগুপ্ত কর্তৃক পূজিত হইয়াছিলেন ; এইজন্য ‘চিত্রগুপ্তেশ” নামে বিখ্যাত । তন্নিকটে ‘শববেশ্বব” লিঙ্গ প্রতিষ্ঠিত। নৈঋত কোণে নবলক্ষাধিপ ‘লাড়ুকেশ্বন’ শিব, তৎসমীপেই ‘শক্ৰেশ্বব’ শিব বিবাজিত । অষ্টায়তন প্রথম যতনে বিন্দুসবোবিব, শ্ৰীঅনন্তবাসুদেব, পুরুষোত্তম, পদহবা, তীর্থেখব ও অষ্টমূৰ্ত্তিযুক্ত ভুবনেশ্বব। দ্বিতীয় আয়তনে কপিলকুণ্ড, পাপনাশন-কুণ্ড, মৈত্রেশ ও বারুণেশ । তদনন্তব্য পাপনাশন তীৰ্থ । ঐ পাপনাশন কুণ্ডেব দক্ষিণভাগে ঈশানেশ্বব নামক শিব বিবাজিত। তাহাব বায়ুকোণে “যমেশ্বব” লিঙ্গ অবস্থিত। তৃতীয় আযতনে ‘গাঙ্গেশ্বর” লিঙ্গ বিবাজমান। পূৰ্বদিকে কিঞ্চিৎ ঈশান কোণে শতধনু দুবে গঙ্গা-যমুনা প্রবাহিত। সত্যযুগে গঙ্গা ও যমুনা ভুবনেশ্ববকে দেখিতে অভিলাষ কবিয়া ধীরে ধীরে তথায় উপস্থিত হন এবং BDBDSDD EB DDBBDBDS BDB BDBTTTSDS DDBBDB DDBBB BBB BDD DB DDBD DDDBBD বিষয় জিজ্ঞাসা করিলে তাহারা একাম্রক ক্ষেত্রে নিত্য বাসেব অভিলাষ জ্ঞাপন করেন। শ্ৰীভুবনেশ্বর গঙ্গা ও যমুনাকে অগ্নিকোণে পৃষ্ঠভাগে স্থান প্ৰদান করিলেন। ঐ দুই তীর্থে স্নান বাবা গঙ্গা ও যমুনা-স্নানের ফলস্বরূপ শ্ৰীশ্ৰীচৈতন্যভাগবত । দণ্ডবতেব সহিত পথ-অতিক্ৰমप्रय अडि शूटैिमॉल कम्रम जकरण। সেই শ্লোক পড়িয়া পড়েন তুমি জলে৷৷৪৯৩৷৷ এই মত দণ্ডবৎ হইতে হইতে। T সর্বপথ আইলেন প্ৰেম প্রকাশিতে ॥৪১৪৷৷ ইহারে সে বলি প্ৰেমময় অরতার। এ শক্তি চৈতন্য বহি অন্যে নাছি আর ॥৪১৫৷৷ পথে যত দেখয়ে সুকৃতি নরগণ । তা’র বলে,-“এই ত সাক্ষাৎ নারায়ণ ॥” ৪১৬৷৷ বিষ্ণুভক্তি লাভ হয়। এই তৃতীয় আয়তনে 'দেবীপদতীর্থও বিরাজিত। দেবীপদ-তীৰ্থ সম্বন্ধে পৌরাণিক আখ্যায়িকা পূৰ্বেই উক্ত হইয়াছে। পাৰ্ব্বতীদেবী ‘কৃত্তি’ ও ‘বাস।” নামক অসুবিদ্বয়কে বধ কবিয়া যে উত্তম হ্রদ নিৰ্ম্মাণ করেন, তাহাই “দেবীপদ'-তীৰ্থ নামে বিখ্যাত হয়। ফান্ধনের শুক্লাষ্টমীতে ঐ দেবীপদতীর্থে স্নান কবিয়া গোপালিনীর অৰ্চনা কবিলে অভীষ্ট লাভ হয় । ঐ তীর্থেব অগ্নিকোণে বিশ্বকৰ্ম্ম-নিৰ্ম্মিত মন্দিবে শ্ৰীলক্ষ্মীদেবী যে লিঙ্গ স্থাপন কবিয়াছেন, তাহা 'লক্ষ্মীশ্বর’ নামে বিখ্যাত। চতুর্গা যতনে SSDBBDL DD SLDBuu BBDDBDBBSS S BBDBDDD ভুবনেশ্বরে আসিযা মন্দিব নিৰ্ম্মাণ করিতে উদ্যোগ করিলে শ্ৰীভুবনেশ্বােব আকাশবাণী মধ্যে তঁহাদিগকে ঈশান কোণে যজ্ঞ করিতে আদেশ দিলেন। দেবতাগণ তদনুসাবে সেই স্থানে মন্দির নিৰ্ম্মাণ করাইয়া যথাবিধি প্ৰতিষ্ঠা, যজ্ঞ, হোম, স্তব প্রভৃতি কবিলে ভুবনেশ প্ৰসন্ন হইয়া বরদানে উদ্যত হইলেন। তখন দেবগণ যজ্ঞকুণ্ড তীর্থে পরিণত হউক’- এইরূপ প্রার্থনা করিয়া অভীষ্ট লাভ কবিলেন। ইহাই ‘কোটীতীর্থ” নামে প্ৰসিদ্ধ হইল। এই কোটীতীর্থে স্নানাদি করিলে পরম গতি লাভ হয। চতুর্থাযতনে ‘স্বর্ণজন্ধেশ্বর’ নামক শিবলিঙ্গ বিরাজিত। বিন্দুতীর্থের ঈশানকোণে ৭০ ধনু অন্তরে স্বর্ণজলেশ্ববলিঙ্গ। সেই লিঙ্গের নিকটে মহেশের জানার্থ জলাধাবি কুণ্ড প্ৰকাশিত श्छेशाएछ। cलई कूर७ 'श्बएविल' विद्धांचिऊ। ভুবনেশ্বরের ঈশানকোণে শতধনু দুরে পঞ্চাশৎ ধনু বিষ্কৃত স্বরেশ্বর তীর্ণ। তথায় ‘মরেশ্বর মহাদেৰ বিরাজ