অস্ত্যখণ্ড । 尊 Ꮌ8Ꮔ “পদ্মপত্রে কভু যেন না লাগয়ে কুল। এইমত নিত্যানন্দস্বরূপ নিৰ্ম্মল ৷ পরমার্থে কুষ্ণচন্দ্র তাছার শরীরে । নিশ্চয় জানিহ বিপ্ৰ ! সৰ্ব্বদা বিহরে ৷ অধিকারী বই করে তাহার আচার । দুঃখ পায় সেই জন, পাপ জন্মে তার ॥ রুদ্র বিনে অন্তে যদি করে বিষপাম । সৰ্ব্বথায় মরে সর্ববপুরাণ প্রমাণ । তথাক্তি ( ভাঃ ১০।৩৩৩০:২৯ )— · “নৈতৎ, সমাচরেজ্জাতু মনসাপি হানীশ্বরঃ । বিনশ্যত্যাচরন্মোঢ্যাদঘথাহরুদ্রোন্ধিজং বিষম ॥ ধৰ্ম্ম ব্যতিক্রমো দৃষ্ট ঈশ্বরাণাঞ্চ সাহসম । তেজীয়সাং ন দোষায় বত্নেঃ সৰ্ব্বভুজে যথা ॥” এতেকে যে না জানিয়া নিন্দে তার কৰ্ম্ম । নিজ দোষে সে-ই দুঃখ পায় জন্ম জন্ম ৷ গহিত করয়ে যদি মহা-অধিকারী । নিন্দার কি দায়, তারে হাসিলেই মরি ॥ ভাগবত হইতে এসব তত্ত্ব জানি । তাহা যদি বৈষ্ণব-গুরুর মুখে শুনি ॥ মহাস্তের আচরণে হাসিলে যে হয় । চিত্ত দিয়া শুন ভাগবতে যেই কয় | এককালে রাম-কৃষ্ণ গেলেন পড়িতে । বিদ্যা-পূর্ণ করি চিত্ত করিলা আসিতে ॥ “কি দক্ষিণ দিব ? বলিলেন গুরু প্রতি । তবে পত্নীসন্তে গুরু করিলা যুকতি ॥ মৃতপুত্র মাগিলেন রাম-কৃষ্ণ-স্তানে । তবে রাম-কৃষ্ণ গেলা যমের সদনে ॥ আজ্ঞায় শিশুর সর্ববকৰ্ম্ম ঘুচাইয়া । যমালয় হৈতে পুত্র দিলেন আfময় ৷ পরম অদ্ভুত শুনি এসব আখ্যান । দেবকীও মাগিলেন মৃত-পুত্ৰ-দান ।
