অস্ত্যখণ্ড । 囊 ు 8:ఫి তথাপি সে হেন প্রভু ! করুণ তোমার । তমোগুণ অস্তরেও হও সাক্ষাৎকার ॥ অতএব শত্র মিত্র নাহিক তোমাতে । বেদেও কহেন, ইহা,দেখিও সাক্ষাতে ॥ মারিতে যে আইল লইয়া বিষন্তন । তাহারেও পাঠাইলে বৈকুণ্ঠ-ভুবন । অতএব তোমার হৃদয় বুঝিবারে । বেদে শাস্ত্রে যোগেশ্বর সবেই না পারে ॥ যোগেশ্বর সবে যার মায়া নাহি জানে । মুই পাপী অস্থর বা জানিব কেমনে ॥ এই কৃপা কর, মোরে সর্ববলোকনাথ ! গৃহ-অন্ধকূপে মোরে না করিহ পাত ৷ তোমার দুই পাদপদ্ম হৃদয়ে ভাবিয়া । শাস্ত হই বৃক্ষমূলে পড়ি থাকি গিয়া ॥ তোমার দাসের সনে মোরে কর দাস । আর যেন চিত্তে মোর না থাকয়ে আশ ॥** রাম-কৃষ্ণ পাদপদ্ম ধরিয়া হৃদয়ে । এইমত স্তুতি করে বলি মহাশয়ে ॥ ব্রহ্মলোক শিবলোক যে চরণোদকে । পবিত্র করিতেছেন ভাগীরথী রূপে ৷ হেন পুণ্য-জল বলি গোষ্ঠীর সহিতে । পান করে শিরে ধরে ভাগ্যোদয় হৈতে ॥ গন্ধে, পুষ্প, ধুপ, দীপ, বস্ত্র, অলঙ্কার । পাদপদ্মে দিয়া বলি করে নমস্কার ॥ আজ্ঞা কর প্রভু ! মোরে শিখাও আপনে । যদি মোরে ভূত্য হেন জ্ঞান থাকে মনে ॥ যে করয়ে প্রভু ! আজ্ঞাপালন তোমার । সেই জন হয় বিধি-নিষেধের পর ॥ শুনিয়া বলির বাক্য প্রভু তুষ্ট হৈলা । যে নিমিত্ত আগমন কহিতে লাগিলা ॥ প্রভু বলে “শুন শুন বলি-মহাশয় । যে নিমিত্তে আইলাম তোমার আলয় \
