পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/১৬৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S&8 छैोप्लेब्रामकृककथामाङ-२ब्र छाण [ s४४8, ssई स्रोयग्न শ্রীরামকৃষ্ণ—সে কি! আমিই বলতে পারি না, আর সে মা বলেছে ! (প্রিয়নাথের প্রতি)—কি জান, ছেলেটি বেশ শান্ত, ঈশ্বরের দিকে মন আছে। ঠাকুর অন্য কথা পাড়িঙ্কেন। “হেম কি বলেছিলো জান ? বাবরামকে বললে, ঈশ্বরই এক সত্য আর সব মিথ্যা। (সকলের হাস্য) ৷ না গো আন্তরিক বলেছে। আবার আমাকে বাড়ীতে নিয়ে গিয়ে কীৰ্ত্তন শনাবে বলেছিল। তা হয় নাই। তারপর নাকি বলেছিল, “আমি খোল করতাল নিলে লোকে কি বলবে । ভয় পেয়ে গেল, পাছে লোকে বলে পাগল হয়েছে। [ঘোষপাড়ার লীলোকের হরিপদকে গোপালভাৰ—কোঁমার বৈরাগ্য ও পত্রীলোক] “হরিপদ ঘোষপাড়ার এক মাগীর পাল্লায় পড়েছে। ছাড়ে না। বলে কোলে করে খাওয়ায়। বলে নাকি গোপাল ভাব! আমি অনেক সাবধান করে দিইছি। বলে বাৎসল্য ভাব। ঐ বাৎসল্য থেকে আবার তাচ্ছল্য হয়। “কি জান ? মেয়েমানুষ থেকে অনেক দরে থাকতে হয়, তবে যদি ভগবান লাভ হয়। যাদের মতলব খারাপ, সে সব মেয়েমানুষের কাছে আনাগোনা করা, কি তাদের হাতে কিছল খাওয়া বড় খারাপ। এরা সত্তা হরণ করে। “অনেক সাবধানে থাকলে তবে ভক্তি বজায় থাকে। ভবনাথ রাখাল এরা সব একদিন আপনারা রান্না কল্পে। ওরা খেতে বসেছে, এমন সময় একজন বাউল এসে ওদের পংক্তিতে বসে বলে, খাব। আমি বললাম, আটিবে না ; আচ্ছা যদি থাকে, তোমার জন্য রাখবে। তা সে রেগে উঠে গেল। বিজয়ার দিনে যে সে মুখে খাইয়ে দেয়, সে ভাল নয়। শধেসত্ত্ব ভক্ত এদের হাতে খাওয়া যায়। “মেয়েমানুষের কাছে খুব সাবধান হতে হয়। গোপাল ভাব! এ সব কথা শুনো না। মেয়ে ত্রিভুবন দিলে খেয়ে। অনেক মেয়েমানষে জোয়ান ছোকরা, দেখতে ভাল, দেখে নতন মায়া ফাঁদে। তাই গোপাল ভাব ! “যাদের কৌমার-বৈরাগ্য, যারা ছেলেবেলা থেকে ভগবানের জন্য ব্যাকুল হয়ে বেড়ায়, সংসারে ঢোকে না, তারা একটি থাক আলাদা! তারা নৈকষ্য কুলীন। ঠিক ঠিক বৈরাগ্য হলে তারা মেয়েমানুষ থেকে ৫০ হাত তফাতে তা হলে আর নৈকষ্য কুলীন থাকে না, ভঙ্গ ভাব হয়ে যায়; তাদের ঘর নীচু হয়ে যায়। যাদের ঠিক কৌমার-বৈরাগ্য তাদের উচু ঘর ; অতি শন্ধে ভাব। গায়ে দাগটি পয্যন্ত লাগে না। i [छिटङप्लिग्न हवाङ्ग छेभाम्न—थकृडिज्राव जाथन] “জিতেন্দ্রিয় হওয়া যায় কি রকম করে? আপনাতে মেয়ের ভাব আরোপ কত্তে হয়। আমি অনেকদিন সখীভাবে ছিলাম। মেয়েমানুষের কাপড়,