পাতা:শ্রীশ্রীরামকৃষ্ণ কথামৃত দ্বিতীয় ভাগ.djvu/২৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৩২ औद्वैौब्राञङ्कककथाबड-३ब्र छाग [ ১৮৮৬, ২২শে এপ্রিল শ্রীরামকৃষ্ণ–টাকা হাতে করলে হাত বেকে যায় ! নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যায়। স্টাকাতে যদি কেউ বিদ্যার সংসার করে,—ঈশ্বরের সেবা-সাধন ভক্তের সেবা করে—তাতে দোষ নাই। ↔ “স্মীলোক নিয়ে মায়ার সংসার করা! তাতে ঈশ্বরকে ভুলে যায়। যিনি জগতের মা, তিনিই এই মায়ার রপে—স্ত্রীলোকের রপে ধরেছেন। এটি ঠিক জানলে আর মায়ার সংসার করতে ইচ্ছা হয় না। সব সত্ৰীলোককে ঠিক মা বোধ হলে তবে বিদ্যার সংসার করতে পারে। ঈশ্বর দশন না হ’লে সত্রীলোক কি বস্তু বোঝা যায় না।” হোমিওপ্যাথিক ঔষধ খাইয়া ঠাকুর কয়দিন একটা ভাল আছেন। রাজেন্দ্ৰ—সেরে উঠে আপনার হোমিওপ্যাথি মতে ড়ান্ডারি করতে হবে। আর তা না হলে বে'চেই বা কি ফল ? (সকলের হাস্য)। zT(grd-Nothing like leather (gs মুচির কাজ করে, সে বলে, চামড়ার মত উৎকৃষ্ট জিনিস এ জগতে আর কিছুই নাই)। (সকলের হাস্য)। কিয়ৎক্ষণ পরে ডাক্তারেরা চলিয়া গেলেন। ण्बिज्रौन्न अब्रिट्झाङ्ग टैंोब्राञङ्कक ट्कन कर्णाअनौकाश्वन उछात्रा कटब्रटझ्न ? ঠাকুর মাস্টারের সহিত কথা কহিতেছেন। কামিনী সম্বন্ধে আপনার অবস্থা বলিতেছেন! শ্রীরামকৃষ্ণ (মাস্টারের প্রতি)–এরা কামিনী-কাঞ্চন না হ’লে চলে না, বলছে। আমার যে কি অবস্থা তা জানে না। “মেয়েদের গারে হাত লাগলে হাত আড়স্ট, ঝন ঝন করে। “যদি আত্মীয়তা করে কাছে গিয়ে কথা কইতে যাই, মাঝে যেন কি একটা আড়াল থাকে, সে আড়ালের ওদিকে যাবার যো নাই। “ঘরে একলা বসে আছি, এমন সময় যদি কোন মেয়ে এসে পড়ে, তা হলে একেবারে বালকের অবস্থা হয়ে যাবে ; আর সেই মেয়েকে মা বলে জ্ঞান হবে।’ মাস্টার অবাক হইয়া ঠাকুরের বিছানার কাছে বসিয়া এই সকল কথা শনিতেছেন। বিছানা হইতে একট দরে ভবনাথের সহিত নরেন্দ্র কথা কহিতেছেন। ভবনাথ বিবাহ করিয়াছেন ;–কম কাজের চেষ্টা করিতেছেন। কাশীপুরের বাগানে ঠাকুরকে দেখিতে আসিতে বেশী পারেন না। ঠাকুর শ্রীরামকৃষ্ণ ভবনাথের জন্য বড় চিন্তিত থাকেন, কেন না ভবনাথ সংসারে পড়িয়াছেন। ভবনাথের বয়স ২৩|২৪ হইবে। শ্রীরামকৃষ্ণ (নরেন্দ্রের প্রতি)—ওকে খুব সাহস দে ।