রাধীমোহন চরিত্ন । ԽԳ আমি অতিশয় বিপদাপন্ন হইয়াছি । একদিন আপনার বিড়ালীট আমার পত্নীর অন্নে মুখ দিয়ছিল সেই অন্ন খাওয়ার পর হইতেই পাগলিনীয় স্তায় হইয়াছে। কখন মৃত্য করিম্ভেছে, কখন কঁদিতেছে, কখন হৰি হরি বলিতেছে, গৃহস্থালীর কর্তব্য কার্ষ্য একবারেই পরিত্যাগ করিয়াছে, এমন ক্টি অপোগও বালক ক্ষুধাৰ্ত্ত হইয় রোদন করিলেও দৃষ্টিপাত করে না ।” প্রভু শুনিয়া হাসিতে হাসিতে কহিলেন, তুমি ভয় কৰিও না, তোমার পত্নী পাগলী হয় নাহ, বিড়ালীর মুখ লোম নিঃস্থত ६वकरनाष्क्विडे श्रञ्चकन थांईग्न उाशब्रि क्लब ८थ८भद्र फेमग्न হহয়ছে, সেই প্রেম জঙ্গ তাহাৰ ওরূপ অলস্থান্তর হইয়াছে, ওপ্লেম সাধনেও প্রাপ্ত হওয়া যায় না।” কৰ্ম্মকার র্কাদিয়া কঁদিয়া কহিতে লাগিল, “মহাপ্রভো 1, আমরা দরিদ্র লোক, নাখাটিলে উদরপূৰ্ত্তি হইলে না, আমাদের প্রেমে প্রয়োজন কি ? যাহাতে আমার পত্নীর আরোগ্য হয়, তাহার কোন উপায় দেন, এই বলিয়া পুনৰ্ব্বার তাহার চরণে - পাত্তে আছাড়িয়া পড়িয়া রোদণ করিতে নাগিল । * প্রভু হাসিতে হালিতে কহিলেন, উঠ, উঠ, রোদন করিও ন, আমি বাহ বলিতেছি, তাহাই করিলে তোমার পত্নী নিঃসন্দেহু আরোগ্য লাভ করিবে । তখন কৰ্ম্মকার তাড়াতাড়ি উঠিয়া ষোড়হন্তে সম্মুখে
পাতা:শ্রীশ্রী রাধামোহন প্রভুর চরিত্র - গিরীশ চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৯৩
অবয়ব