পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/১৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তীর্থস্থান । ] শ্ৰীহট্টের ইতিবৃত্ত । چه لا ইহাতে কেহ কেহ শ্ৰীহস্ত হইতে শ্ৰীহট্ট কল্পনা করিয়া, দেবীর হস্ত এই স্থানে পতিত হইয়াছে বলেন । ইহা প্রামাণ্য হইলেও কল্পান্তর ব্যবস্থা দ্বারা সামপ্রস্ত বিধানই যুক্তিসঙ্গত। পীঠস্থলে সমাগত অধ্যাপক মণ্ডলী এই সিদ্ধান্তই করিয়া গিয়াছেন। শ্ৰীযুক্ত শিবচন্দ্র বিদ্যার্ণব প্রচারিত পীঠমালার গ্রীবাদেশ ঐশৈলে পতিত হয় উল্লিখিত আছে। এই শ্রীশৈল, হয় শ্রীহট্টের স্থলে লিপিকর প্রমাদবশত লিখিত, নয় শ্রীহট্টের নামান্তর। নতুবা তন্ত্রের সঙ্গে সমন্বয় হওয়াও ত আবখ্যক। শ্রীশৈল দ্বারা শ্ৰীনামক কোন ও পৰ্ব্বত বুঝাইবার প্রয়োজন দেখা যায় না। কেন না ইতি পূর্বেই শ্ৰীপৰ্ব্বতেরও উল্লেখ দেখা যায়, উহাতে দেবীর তল্প মতান্তরে দক্ষিণ গুল্ফ ) পতিত হইয়াছে। লিপিকর প্রমাদ কল্পনার সমর্থনে ইহাও বলা যায় যে ভৈরবের নাম সৰ্ব্বানন্দ স্থলে সম্বরানন্দ লিখিত হইয়াছে * “যাহা হউক, অস্তিত্বে সন্দেহ করিবার অধিকার নাই বটে, কিন্তু পরিচয়ে সন্দেহ কুরিবার অধিকার বিলক্ষণ রহিয়াছে। পরিচয় সম্বন্ধে কেবল পদার্থ ও নাম জানাই যথেষ্ঠ নহে, কিন্তু অমুক নামে যে অমুক পদার্থ বুঝায়, ইহা জানা চাই। এই প্রকার পদার্থের সঙ্গে নামের বিচ্ছেদ ঘটাতে অনেক জিনিস বিলুপ্ত হইয়াছে। আয়ুৰ্ব্বেদ শাস্ত্রে অনেক ঔষধির নাম উল্লেখ আছে, কিন্তু চিকিৎসকেরা নাম জানিয়াও সকল ঔষধ চিনিয়া উঠিতে পারেন না। আলোচনার অভাবে অনেক জিনিসেরই এরূপ দুৰ্গতি হইয়াছে। উপস্থিত ক্ষেত্রেও আমরা এইরূপ সমস্যায়— এইরূপ বিড়ম্বনায় পড়িয়াছি। পীঠাধিষ্ঠাত্রী দেবী বর্তমান রহিয়াছেন,

  • মলয় পৰ্ব্বতের উত্তরাংশে বর্তমান পালনি হিলই শ্ৰীপৰ্ব্বত। মহাভারত বনপর্বের ৮৫ তম অধ্যায়ে ১৮শ শ্লোকে ইহার উল্লেখ আছে। শ্রীচৈতন্য-চরিতামৃতে ঐশৈলের উল্লেখ আছে। মান্দ্রাজের কামুল জিলায় ইহা অবস্থিত। শ্রীশৈলের অবস্থিতি যথার্থ হইলেও, তথায় প্রীব। পতিত হয় নাই, শিবচরিত গ্রন্থ মতে তথায় গ্রীবাংশ পতিত হয় এবং তাহা উপপীঠ মধ্যে গণ্য। বিশ্বকোষ ১১শ ভাগ ৪৬৯ পৃষ্ঠায় এই উপপীটের कथी शिथिऊ श्रां८झ ; ईश्नांब छब्ररीौज्ञ नांग जप्तिर्वश्वज्ञैौ 4ब९ छब्रएबङ्ग फर्किंठानना । जठ७ब 6 শ্ৰীহট্টেই ষে গ্রীবাপীঠ অবস্থিত, তাহার সন্দেহ মাত্র নাই।

পরিচয়ের পস্থ। ।