পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৪৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

YM28 劇 শ্ৰীহট্টের हैडिबूड | ங்ணிகமகம் Izsū [ २भ्र ७: २ग्न थंa so. on طيسي আব্দুল মজিদ। আব্দুল মজিদ বালিদীর্ঘীর পারে এক মসজিদ প্রস্তুত করিয়া খ্যাতনাম হইয়াছেন, তদ্বংশীয়গণ ও তথাকার অধিবাসিবর্গ অদ্যপি উক্ত মসজিদে উপাসনা করিয়া থাকেন। ইহার সাত পুত্র, তন্মধ্যে আব্দুল মনস্থর জ্যেষ্ঠ, তিনি বালিদীঘীর পার হইতে ভিন্ন স্থানে গমন করত: "মন্‌স্কর নগর” গ্রাম স্থাপন ও তথায় এক বাট প্রস্তুত ক্রমে বাস করেন। 劇 * মন্তরের আব্দুল মজঃফর ও আবুল ফজল নামে দুই পুত্র হয়। ফজল, মনস্কর নগরের বাটীর উত্তরে মধিপুর গ্রামে গিয়া নূতন বাট প্রস্তুত করিয়া বাস করেন। এই বাট এখন জনশূন্ত। বাটর সম্মুখের পুষ্করি এখনও ফজলের নাম রক্ষা করিতেছে। & এই সময়ে ইটা হইতে আলীনগর প্রভৃতি স্থান খারিজ হইয়া যাওয়াতে তাহাদের সম্পত্তি বহু পরিমাণে হ্রাসত প্রাপ্ত হয়,* তখন স্বীয় স্বার্থ উদ্ধারার্থ ইহঁার পঞ্চগ্রাম নিবাসী রাজারাম দাস নামক জনৈক অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে দূত নিযুক্ত করিয়া দিল্লী প্রেরণ কয়িয়াছিলেন। t রাজারামের প্রপিতামহ লক্ষ্মীকান্ত দাস চিকিৎসাজীবী ছিলেন। ত্রিপুরার রাজা রামের মুরনগরস্থ কেন্দাই গ্রাম তাহার আদি বাসস্থান পরিচয় । ছিল। ব্যবসায়ের অনুরোধে তিনি ইটার পঞ্চগ্রামে আসিয়া বাস করেন। ইহার পুত্রের নাম সুন্দর রাম, তাহার পুত্র যাদব রাম ; রাজারাম যাদব রামেরই প্রথম সস্তান। রাজারাম ও তাহার মধ্যম ভ্রাতা প্রজাপতি সংস্কৃত ও পারস্য ভাষায় সুপণ্ডিত ছিলেন । প্রজাপতি সংস্কৃত ভাষায় চণ্ডীর এক খান টীকা রচনা করিয়া যশস্বী হইয়াছেন।+ রাজবংশীয় “দেওয়ানগণ” স্থবিজ্ঞ বুদ্ধিমান রাজারামকে

  • পরবর্তী অধ্যায়ে বিশেষ বিবরণ দ্রষ্টব্য । + চণ্ডী টীকার প্রথম শ্লোক এই :

"চণ্ড বিনাশিনীং চওঁীং নত্ব বিশ্ন নিবারিণীং । চওঁীভাব বিবোধায় চণ্ডী টীকা প্রতন্ততে।” শেষ শ্লোক এই – “ঐ প্রজাপতি দাসেন পঞ্চগ্রাম নিবাসিনা। চণ্ডীকা প্রীতয়ে তস্যঃ পদোপতং কৃতং ময় ॥”