مكسيس سيصيب. سصصيدكه نة متعددضا ৯ম অধ্যায় । ] इंद्र বিবিধ কথা । হরবল্লভ এইরূপ নজর দেওয়া অনুচিত মনে করিয়া, তাহ বন্ধ করিয়া দেন। এই জন্য সদরের প্রতাপান্বিত কানুনগোর সহিত তাহার বিবাদের সূত্রপাত श्च । 曾 তীক্ষু বুদ্ধির জয় সৰ্ব্বত্র ; অন্যায় অত্যাচার কখনই চিরস্থায়ী হইতে পারে না । হরবল্লভ এই প্রথার উচ্ছেদ মানসে, যত্ব করিতে লাগিলেন ; র্তাহার উদ্যোগে লংলা, কাণিহাট, ও বরমচাল (ব্রহ্মচাল ) পরগণার পাটওয়ারিগণ তৎসহ এতৎপ্রতিকারার্থ দিল্লী গমন করেন। হরবল্লভ বহু প্রয়াসে জনৈক ওমরাহের অনুগ্রহে দিল্লীশ্বরের নিকট নিজ প্রার্থনা জ্ঞাপন করেন। এই প্রার্থনার ফলে ইটা, কাণিহাটী, বরমচাল ও লংলায় স্বতন্ত্র কানুনগো পদ প্রতিষ্ঠিত হয়। এই মফঃসল কানুনগোগণ সদরের প্রধান কামুগোর অধীনতা শৃঙ্খলে আবদ্ধ ছিলেন না। হরবল্লভ, পাটওয়ারী হইত্তে কানুনগো পদে উন্নীত হইলেন ও সগৌরবে দেশে প্রত্যাগমন করিলেন । পূৰ্ব্বাধ্যায়ে সদর কানুনগো লোদী খণর বিষয় উল্লেখ করা গিয়াছে, সদর তৃতীয় অধ্যায়ে তদীয় কাৰ্য্যকালের বিবরণ ও কানুনগোগণ । তৎপর জাহান খণর কথা বলা হইয়াছে। লোদী খাঁ ও জাহান খ। প্রভৃতি শ্রীহট্টের প্রকৃত শাসনকৰ্ত্ত ছিলেন, পরে জাহান খার সময়েই কানুনগোদের শাসন ক্ষমত রহিত করা হয়। জাহান থা আশৈশব-কানুনগো ও সুদীর্ঘজীবী ছিলেন, তিনি ষড়শীতি বৎসর ঐ পদে অধিরূঢ় ছিলেন ; তৎপরে তদীয় পুত্র কেশওয়ার বা ১৬৫৬ খৃষ্টাব্দে শ্ৰীহট্টের কানুনগো নিযুক্ত হন, কেশওয়ারখালি নামে এক খাল কৰ্ত্তন করিয়া তিনি সাধারণে স্মরণীয় হইয়া রহিয়াছেন। তদীয় ভ্রাতা হায়ত থা তাহার মৃত্যুর পর কানুনগো পদপ্রাপ্ত হন। হায়াতের মৃত্যু হইলে কেশওয়ারের পুত্ৰ মহতাব খ শাহজাদা আজম শাহের দস্তখত যুক্ত নূতন সনন্দ প্রাপ্ত হন।•
- শ্রীহট্টের প্রসিদ্ধ মজুমদার পরিবার এই বংশীয়, এই বংশের অনেকেই কামুনগো ছিলেন, প্রসঙ্গানুসারে ক্রমে তাহ ৰর্ণিত হইবে।
