পাতা:শ্রীহট্টের ইতিবৃত্ত ( পূর্বাংশ) - অচ্যুতচরণ চৌধুরী তত্ত্বনিধি.pdf/৫৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

૨૪ बैरहेद्र ऐलिइउ । [ ९ब उiः ७# पंः । তৰলীয় ভক্ত রাধারমণ দত্ত মহাশয়ের কৃষ্ণলীলার পদাবলী কৈসমাজে আবৃত। o o • ' . তৃতীয় অধ্যায়—বাণিয়াচঙ্গের কথা । বাণিয়াচঙ্গ নগরের নামোপত্তির কথা দ্বিতীয় অধ্যায়ে কথিত হইয়াছে। নগরের নাম হইতেই পশ্চাৎ পরগণার নামকরণ হয়। বাণিয়াচঙ্গের রাজাদের অধিকৃত ভূপরিমাণ নিতান্ত অল্প ছিল না। এক সময় শ্ৰীহট্টের উত্তর সীমা হইতে দক্ষিণে ভেড়ামোহনা নদী 始 পৰ্য্যন্ত স্থান ব্যাপী তাহাদের রাজ্য ছিল । ইহা হইতে পারে বহু পরগণা খারিজ হইয়া যাওয়ায় পূর্ব আয়তনের হ্রাসত হইয়াছে ; তথাপি ইহার ন্যায় বৃহৎ পরগণা শ্ৰীহট্টে অল্পই আছে। বর্তমানে বাণিয়াচঙ্গ, কসবা ও জোয়ার ভেদে দুইটী পরগণায় বিভক্ত হইয়াছে। কসবা বাণিয়াচঙ্গের মধ্যেই বাণিয়াচঙ্গ নগর । চতুর্দিকে মৃৎপ্রাচীর ও পরিখাবেষ্টিত এই নগর অক্ষ ২৪৩১ উঃ এবং দ্রাঘি ৯১°২৪ পূঃ মধ্যে অবস্থিত। এই প্রাচীন নগরের আকার কিয়ৎপরিমাণে আয়তক্ষেত্রের ন্যায় এবং পরিমাণ প্রায় ৮ বর্গমাইল হইবে । চতুর্দিকে প্রাচীর বেষ্টিত সম চতুরত্র বাণিয়াচঙ্গ গ্রামকে দূর হইতে প্রকাও পৰ্ব্বতের ন্যায় দেখা যায়। বিগত ১৯০১ খ্ৰীষ্টাব্দের গণনানুসারে বাণিয়াচঙ্গের লোকসংখ্যা ২৮৮৮৩ জন। এত বড় গ্রাম সমস্ত বঙ্গদেশে আছে কিনা সন্দেহ । * প্রতি পাড়ার চতুঃপাশ্বে আম ও বাশবাড়ী থাকায় বহুজনাকীর্ণ হইলেও ইহা ভাটী অঞ্চলের অন্তান্ত গ্রামের স্তায় তেমন ঘেসাঘেসি দেখা যায় না। বাণিয়াচঙ্গ নগর বর্তমানে অপেক্ষাকৃত হীনপ্রভ হইয়া পড়িলেও, তথায় প্রায় দুইশত দোকান, দুইটি বৃহৎ বাজার, ডিস্পেনসারি, হাইস্কুল, পোষ্ট্র ও তার আফিস প্রভৃতি আছে। অধিবাসীর অবস্থাও উন্নত । & f কেশব মিশ্র হইতে রাজা পদ্মনাভ পর্য্যস্ত সকলেই বাণিয়াচঙ্গে অবস্থিতি করিয়া নগরের সৌষ্ঠব বৃদ্ধি করেন। পদ্মনাভ ইহার মধ্যদেশে সুবৃহৎ দীর্থিক

  • জলৰছল শান্তিপুরের লোকসংখ্যাও ৰাশিয়াচক্ষ হইতে কম।

बांबेिग्नोष्ठछ न श्रृंग्न ७ cरुध्वंच बिश्वं