Յեյ শ্ৰীহট্টের ইতিবৃত্ত। | २ञ्ज खiः 8f क्षुः । কাগজে * লিখিত আছে,—“জয়ন্তার জাত্রানারায়ণ রাজা দেওয়ান মাণিক চন্দ্র রায়কে পং আড়াইথ সম্বন্ধিয় বগাবাড়ি মৌজা হইতে ২৩y • জমি ১৭১২ শকাব্দ সনের ২৫ ভাদ্র তারিখে সিংহমোহরের পত্র দ্বারায় দান করিয়াছিলেন।” + ইহা হইতে ১৭৯০ খৃষ্টাব্দেও যাত্রানারায়ণের বিদ্যমানত প্রমাণিত হইতেছে। এবং তাহাতে এই উভয়কে একব্যক্তি বলিয়াই মনে করা যাইতে পারে। : গেইট সাহেবের আসামের ইতিহাসে রাজাদের নামাবলীতে এই জন্যই একটি নাম বিলোপ করা হইয়াছে। আমাদের জয়ন্তীয়ার বিবরণ প্রদাতাও, পাঁচবৎসর মাত্র যাত্রানারায়ণের শাসনকাল লিথিয়া, পরে ১৭৯০ খৃষ্টাব্দ পর্য্যন্ত বিজয়নারায়ণের শাসনকাল বলিয়৷ লিখিয়াছেন। রামসিংহ (দ্বিতীয়) ১৭৯০ খৃষ্টাব্দে সিংহাসনারোহণ করিয়াছিলেন। ইহার সময়ের একটা সিকিমুদ্রা ও একটা টাকা পাওয়া গিয়াছে। সিকি মুদ্রার রামসিংহ সম্মুখ দিকে “শ্ৰীশ্রীরাম সিংহ নৃপবরস্ত” এবং বিপরীত (তিন) দিকে “শাকে ১৭১২” অঙ্কিত। টাকাও ঐ শকাজেই মুদ্রিত হয়, তাহারও সন্মুখদিকে পূৰ্ব্বরূপ এবং বিপরীত দিকে শকাব্দ অঙ্কিত আছে ।
- জয়ন্তীয়া প্রথম বন্দোবস্তের কাগজ, রোবকারি—১২৪৭ বাংলা—জাৰণ ।
+ अविकल लिथिऊ श्हेल, वर्षी७कि "Tिछ ब्रांथिग्ना निजॉम । जग्नखैौ वा जग्नस्त्रीब्रांनूंब्र তদেশে কথ্য ভাষায় “জয়ন্তাপুর" বলিয়া কথিত হয়।
- এইরূপ অনুমান করিবার পক্ষে একটা সুবিধাও আছে। বাঙ্গালা ভাষায় বিজয় ও যাত্রা একার্থ প্রকাশক ।
উদাহরণ :-—“বিজয় করিল নদে নন্দ ঘোষের বালা । হাতেতে মোহন বঁাশী গলে বনমালা ॥”—প্রাচীন পদ । এবং :– “একেক দয়িতাগণ যেন মত্ত হাতী । জগন্নাথের বিজয় করায় করি হাতাহাতি ॥” औरेष्ठछ छर्मिष्ठांबूठ ।
