>求め সাস্ব হসপ্লিক্ক উপহার } কিন্তু এ ক্ষণে ত{হীর পরিবর্তনের বিস্তর উপায় হইয়াছে বলিতে হইবে । পুৰ্ব্বে এই অখিল বিশ্ব-রণজের একমাত্র সৃষ্টি-স্থিতিভঙ্গ কৰ্ত্ত স্বৰ্ব্বনিয়ন্ত পরম পুরুষের সত্তা ও স্বরূপ প্রায় অধিকাংশেরই বোধগম্য হইত না, সকলেই তৃণ কাষ্ঠাদি বিরচিত মূৰ্ত্তি বিশেষকে জগতের স্রষ্টা, পতি ও সংহৰ্ত্ত জ্ঞান করিত ! কিন্তু এ ক্ষণে একমাত্র নির বয়ব নিৰ্ব্বিকার নিত্য পুরুষ ব্যতীত আর কেহ যে এই দৃশ্যমান ভূতপ্রপঞ্চের প্রভু হইতে পারে ন, তাহ অনেকেরই প্রতীতি হইয়াছে। পূৰ্ব্বতন মানবগণের কলুষিত মনস-দৰ্পণে বিশুদ্ধ ব্রহ্ম-জ্যোতিঃ প্রতিভাত হইতেই পারিত না, কিন্তু ইদানী অনেক নেক মহাত্মা লোক অবিকল্পিত ব্রহ্ম স্বরূপের মনন ও অতু ধানে অধিক রী হইয় ছেম । অধুন। অনেকানেক পুণ্য ক্ষেত্রে অমৃত-ফলপ্রদ ব্রাহ্ম-সমাজ বৃক্ষ রোপিত হইয়া উৎসাহ-ব রিসেকে সম্বৰ্দ্ধিত ও বহুল বিমল সুখ শ1. কিশলয়ে বিভূষিত হইতেছে, বিষম বিষয় চিন্তা জনিত নিরতিশয় প্রমহরিণী ব্রহ্মানন্দ ছায়া ইতস্ততঃ বিস্তুত হইতেছে এবং কুসংস্কার রূপ বিষলতা সকল জ্ঞান মিহির তপে ক্রমশঃ পরিশুষ্ক হইয়। যাইতেছে। ভারত রাজ্যের স্থানে স্থানে বিশেষতঃ বঙ্গ ভূমি মধ্যে অদ্যপি অসংখ কুপ্রথা সকল বিলক্ষণ প্রচলিত আছে বটে, কিন্তু তা হতে পূর্বের মত অস্থ অণর প্রায়ই দেখিতে পাওয়া যায় না । য{হীদের অবিবেক কর্ষিত হৃদয় ক্ষেত্রে কুসংস্কার রূঞ্চকণ্টক বৃক্ষ অতিমাত্র বদ্ধমূল হইয়া আছে, যাহার জীবনাবধি কুব্যবহারে তদগতচিত্তে প্রীতি বন্ধন করিয়া আসিয়াছে, কেবল তাহারাই ভ্রান্তি জণলে পতিত হইয়া তত্তং কুপ্রথাকে পরম পুরুষাৰ্থ সাধক জ্ঞান করিয়া তাহাতে রত রহিয়াছে, নতুবা যtহাদের কিছুমাত্র জ্ঞানের উদ্রেক হইয়াছে, যাহার মার্জিত বুদ্ধি সহকারে সদসদ্বিবেচনা করিতে সমর্থ হইয়াছে, সত্যভাস্থর সুবিমল আলোক দ্বারা যাহাদিগের হৃদয় ভূমি উত্তরোত্তর উদ্ভাসিত হইতেছে, তাহারা আর কোন ক্রমেই অজ্ঞানের কার্য্যকে অভ্রান্ত ধৰ্ম্ম মুলক বলিয়া বোধ করে না । এ ক্ষণে অনেকে বিশুদ্ধ নীভিপুর্ণ বিমল জ্ঞানগর্ভ অশেষ বিধ গ্রন্থ দি
