পঞ্চ ত্রি৯শ সাশ্ব সরিক, ১৭৮৩ শকের দ্বিতীয় বক্রত । २० 5 এ দেশের সকল অভাব বিদূরীত হইতেছে, যাহার প্রসাদে প্রতি গৃহের—প্রতি অত্বার সকল অনটন বিমোচন হইয়। আমারদিগের জন্ম ভূমির বিষন্ন মুখ প্রসন্ন হইতেছে। চির দুঃখিনী বঙ্গ মাতার স্বাধীনতারূপ অমূল্য হীর পরিধানের সময় লক্ষ্য কfরবারও ক লৈ উপস্থিত হইয়াছে । যখন ব্রহ্ম-ধৰ্ম্ম এ দেশের সকল বাধা বিঘ্ন অতিক্রম করিয়া সম্যক-রূপে উদিত হয়ে নষ্ট, তখন যে কখনও বঙ্গভূমির দুঃখের নিশ অবসান হষ্টা ই ই ভাবিয়া স্থির করাও কঠিন হইত। এখন তো অমর গণনর কাল প্রাপ্ত হইয়াছি—এখন তো উন্নতির সে পান লাভ করিয়াছি । এখন অমর বর্ষ গণনার সঙ্গে সঙ্গে গণনা করি, যে দেশের কতদূর শ্ৰীবৃদ্ধি হইল,—হৃদয় কি পরিমাণে পাপ মলিন তা হইতে বিমুক্ত হইল,—আত্মা কত क्रूं উন্নত হইল । BB BB BB DBBS BBB BSBBBBB BBB KSDD একটা অভাব নিরাকৃত হইলে, তাহার নিকটে কত কৃতজ্ঞ হই, বিনয় বচনে তাহাকে কত সাধুবাদ প্রদান করি, কিন্তু যিনি ধৰ্ম্মের প্রবর্তক, সকল মঙ্গলের একমাত্র আয়তন ; র্যtহ হইতে দেশের অভাব প্রতি গৃহ-প্রতি পরিবার-প্রতি আত্মার গঠ৮ রতম অভাব বিদূরিত হইয়াছে, সেই ত্ৰিভুবনের রাজার নিকট কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা কি যত্ন ও আয়াস সধ্য : উহাকে স্মরণ করিতে কি অজি উদ্বোধনের প্রয়োজন ? আজি মাঘের একাদশ দিবস, আজি ব্রাহ্ম-সমাজ সংস্থাপনের প্রথম দিন । ইহা উচ্চরণ করব মাত্রই শরীর লোমাঞ্চিত হইয় উঠে, নয়ন যুগল প্রেম শ্রীতে পরিপূর্ণ হয়, হৃদয়ের অভ্যন্তর হইতে যুগপৎ প্রীতি শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতার ভাব ঈশ্বরের প্রতি উচ্ছসিত হইয়। কণ্ঠ নিরোধ করিয়া ফেলে ! চারিদিকে ঈশ্বরের মহিমা জ জ্বল্যমান সন্দর্শন করিয়া, এই শোভা সৌন্দর্য্যের অভ্যন্তরে, এই সাধকদলের মুখমণ্ডলে উহার সত জ্যোতি বিকীর্ণ দেখিয় বিস্ময়রসে হৃদয় প্লবিত হইতেছে। অমন্তের মহিম ব্যক্ত করিতে গিয়া র সন অসাড় হইয়। যাইতেছে—তাহার গুরু ভার ধারণ করিতে গিয়া হৃদয় অবসন্ন হইয় পড়িতেছে । झु
ठू
