পাতা:ষড়্‌দর্শন সংবাদ.pdf/২৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

शं श्:वाँश् ! 、文心安 এই মাত্র যে তাঙ্কার বচনে প্রতারণাভাব তিনি যথার্থ সত্যু বাদী এবং এমত গুৰুতর বিষয়ে ছলাত্মক দ্ব্যর্থ শব্দ প্রয়োগাদি না করিয়া স্বীয় অভিপ্রায় স্পষ্টই ব্যক্ত করিয়াছেন । পরমেশ্বর শব্দে নিত্য মুক্তাত্মা বুঝায়, যিনি কাহারও অধম নছেন, প্রবৃত্তি রাগাদি-পরতন্ত্র সত্তা বুঝায় না । তবে পরমেশ্বরকে সৱ কৰ্ত্ত বলিয়া প্রবৃত্তি পরবশ কেমন করিয়া করা যাইতে পারে । যাবতীয় দর্শন শাস্ত্রে ইহারই মীমাংসা সৰ্বকঠিন । চেতনাত্মা অভিপ্রায় বিরহে কোন কাৰ্য্যে প্রবৃত্ত হয়েন না, আবার অভিপ্রায় পরবশ হইলে বন্ধনের লক্ষণ প্রকাশ হয় । ন্যায় ৰেদান্ত বেত্তারা সেশ্বরবাদের এই বাধা বিলক্ষণ জানেন কিন্তু মানসিক কৌটিল্য প্রযুক্ত স্বীকার করেন না। অপর বেদাস্তির মীমাংসিতব্য বিষয় ত্যাগ করিয়া কেবল কএকটা অসংলগ্ন উক্তি করিয়াছেন কিন্তু তাম্বারা কিৰূপে সেশ্বর বাদী হইলেন তাঙ্কা । বিবেচনা কৰুন । তাঙ্কারদের মতে ঈশ্বর অবিদ্য যোগে জগৎ সৃষ্টি করেন । বিশ্বনিয়ন্তাতে অবিদ্যা আরোপ করিয়া ঈশ্বরবাদী হইলেন, জগৎ স্রষ্টার অপরিচ্ছিন্ন জ্ঞান এবং কৌশল অস্বীকার করিয়া সেশ্বরবাদ উপদেশ করেন । ঐ মাৎসৰ্য-সাগর মহাপুৰুষেরা আবার কপিলকে নিরীশ্বর বাদী কছেন । অবিদ্যা কি তবে প্রকৃতি অপেক্ষ অধিক বিদ্যাবর্তী এবং চৈতন্য সম্পন্ন হইলেন । শঙ্করাচার্য। আমারদের হিংসাকালে মাথায় হাত দিয়া ভাবেন এই বিচিত্র জগৎ কি প্রকারে অচেতন প্রকৃতি করণক সম্ভবে, কিন্তু আপনি আবার মুক্ত কণ্ঠে উপদেশ করেন যে জগৎ 2. L