১ ০ম সৎ বাদ ! 4 ఫి থাকিলে অলৌকিক বৃত্তান্তে বিশ্বাস হয় না কিন্তু খ্ৰীষ্টীয় বৃত্তান্তে এমত উৎকৃষ্ট প্রমাণ আছে যে তাহাতে সহজেই সংশয়চ্ছেদ হয় । উৎকৃষ্ট সাক্ষর দ্বিবিধ লক্ষণ, সামর্থ এবং সত্য বাদিত্ব । যে ব্যক্তি কোন' বিষয়ে স্বয়ং ব্যুৎপন্ন না চুইয়া পরের নিকটে তাহার বর্ণনা করে তাহার সাক্ষ্যে সামর্থ্যাভাব, সুতরা তাহ অগ্রাহ । আর যে ব্যক্তি কোন বিষয়. যথোচিত অবগত হইয়াও কোন প্রকার দুমতি বশতঃ যথার্থ বর্ণনায় বিরত হয় তাহার সাক্ষে সত্যু বাদিত্বাভাব প্রযুক্ত তাহাও অগ্রাহ কিন্তু স্বয়ং অবগত হইয় যে যথাৰ্থ বর্ণনা করে তাহার সাক্ষ্য অবশ্য প্রবল । এক জন বিচক্ষণ পণ্ডিত কহিয়াছেন সাক্ষ্যের শক্তি সাক্ষির আপ্তত্বানুযায়ি এবং সাক্ষর আগুত্ব তাহার সামথ ও সত্যবাদিত্বানুযায়ী । সামর্থের অর্থ স্বকীয় দর্শন ও যথোচিত• অবগতি, এবং সত্যবাদিত্বের অথ, দশন ও অবগতি পরিমাণ যথাৰ্থ বর্ণনা । শ্রুত কথায় লোকে দুই প্রকারে প্রবঞ্চিত হইতে পারে, যদি বৃত্তান্ত ঘোষক সত্যবাদি হইলেও স্বয়ং যথোচিত অবগত না হওয়াতে আপনি ভ্ৰমান্ধ হইয়া পরকেও ভূমান্ধ করেন তবে তাহাই তো এক প্রকার প্রবঞ্চন। দ্বিতীয় প্রবঞ্চনার সম্ভাবনা এই যখন কোন বঙ্কি স্বয়ং অবগত হইয়াও দুমতি বশত মিথ্যা বর্ণনা দ্বারা কাহাকে প্রবঞ্চনা করে। এই দুই প্রবঞ্চনার অন্যতর স্থলে কেহ প্রমাদ বশতঃ শ্ৰুত কথায় বিশ্বাস করিলে ভ্রম জালে পতিত হয় অর্থাৎ যে স্থলে সামথ্যের অথবা যথার্থবাদিত্বের
