পাতা:সংগীতমনোরঞ্জন.pdf/৭০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ग९औंख्भदनझछन । +* ষে দেহে মা আছেপ্রেমরস। তার কি পৌরষ। বৃথা যে জীবন তার জানে না সে কোন রস , প্রেম পরম পদার্থ, প্রেমধীন পরমার্থ, যে জেনেছে প্রেমের অর্থ, জগত তাহারি বশ । দেখ এ তিন সংসারে, প্রেমভক্তি হীন নরে, কেই মা গৌরব করে, সকলে করে অযশ । কিবল মনুষ্য আকার, পশু তুল্য তাৰ তৃায়, বহে মাত্র দেহ ভার; কখন না মেলে যশ । অরসিকে রসাভাষ, লোকে করে উপহাস, যে না বোৰে লৈ আভাস, রসে উপজে বিরল। কি হবে পরে দুষিলে, প্রেম করতে শিখিলে, প্রেম ডোরেতে বাঁধিলে, সাধ কি হতে অবশ! ৪ । তাল খেমটা । ওঁরে যা যা চলাসনে আর তোর মুখ দেখতে প্রাণ চায় না। ছি ছি কোন সরমে আশীৰ হেথ ডাক্তেতে কেউ যায় না। মজেছ কার ভাবের ভাবে, বুঝেছি তোর কাষের ভাবে, আগুনেতেও এমন ভাবে মানুষকে পোড়ায় না। অরলিকের হাতে মন, আস্ত থাকে কতক্ষণ, ভেঙ্গেছে মন আরতে। যেমন, মনেতে মিশায় না। সামান্য বাণের দাগ, ঔষধে মিলায় সে দাগ, এ যে বিচ্ছেদ বাণের দাগ, ন মলে মিলায় না। ১ । ওলো থাক থাকবুঝেছি আর তোর পিরীতে আমার কার্য নাই ! এত অপমানে সত্যসত্য আমার কি জার-লাজ নাই । দেখে শুনে শেখে লোকে, আমিত শিখেছি ঠেকে, যে অস্ত্র মেরেছ বুকে, মরতে কি,আর ভয় নাই । বুকে দেখ মনে মনে, যে দশ করেছ মনে, এখন জার কি জাছে মনে, মনমত কি হয় নাই। ডাইনে থেকে ছেলের মত, প্রহার করছ ভূতগত, মানুষের প্রাণ সবে কর্ত, জামার কি আর কেউ নাই। ২ }