পাতা:সংসার (রমেশচন্দ্র দত্ত).pdf/১৭৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

R ংসার । পড়িয়াছে, কণ্ঠার হাড় দুটা বেরিয়ে পড়েছে, বাহু অতিশয় শীর্ণ, শরীর খানি দড়ীর মত হয়ে গিয়াছে। চারিমাস পূৰ্ব্বে বিন্দু যাহাকে প্ৰথম যৌবনের লাবণ্যে বিভূষিতা দেখিয়াছিলেন, আজ তাহাকে ত্রিংশং বৎসরের রোগক্লিষ্ট নারীর ন্যায় বােধ হইতেছে। কণ্ঠার হাড়ের উপর দিয়া তার হার লম্ববান রহিয়াছে, বহুমূল্য বালা দুগাছী সে শীর্ণ হস্তে ঢল ঢল। कgिख्लाgछ । উমা পদশব্দ শুনিয়া সেই মান চক্ষুর সহিত পেছনে ফিরিয়া দেখিলেন। বিন্দুকে দেখিয়াই চুলের দড়ী রাখিয়া উঠিলেন । স্নান বদনে ধীরে ধীরে কহিলেন, আঃ বিন্দুদিদি, তুমি এসেছ, আমি কতদিন তোমার কথা মনে করেছি। তুমি ভাল আছ ? ছেলেরা ভাল আছে ? সে ধীর কথাগুলি শুনিয়াই তীক্ষু বুদ্ধি বিন্দু উমার হৃদয়ের অবস্থা ও তাহার চারি মাসের ইতিহাস অনুভব করিলেন । যত্নে হৃদয়ের উদ্বেগ সঙ্গোপন করিয়া উমার হাত দুটা ধরিয়া ধীরে ধীরে উত্তর করিলেন,- হা বন, আমরা সকলে ভাল আছি, সুধার বড় জর হয়েছিল, তা সেও ভাল হয়েছে। তুমি কেমন আছ উমা ? তোমাকে একটু কাহিল দেখছি কেন বন ? ऐर्भे ।। ७ किछु नञ्च चिन्ताग्नि,ि-स्रामांद्र ७ किन्निकॉङॉब्रि আসিয়া আমাসা হয়েছিল, তা ভাল হয়েছে, এখন একটু কাশী আছে, বোধ হয়। কলিকাতার জল আমাদের সয় না, আমরা তালপুখুরেই ভাল থাকি। সেই নীরস ওষ্ঠে একটু ক্ষীণ হাস্য লক্ষিত হইল। -