পাতা:সংসার (রমেশচন্দ্র দত্ত).pdf/২৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

দ্বিতীয় পরিচ্ছেদ । মাত্র, সেই অভ্যাসেই সুখ হয়। এত ধুমধামের মধ্যে বিন্দুর কথা কেই বা বলে কেই বা শোনে। ১৫ দিনের ছুটী ফুরাইয়া গেল, নাজির মশাই আবার বদ্ধমান চলিয়া গেলেন, বিন্দুর সম্বন্ধের কিছুই স্থির হইল না। পড়ষীর মেয়েদের সঙ্গে যখন বিন্দুর মা দেখা করিতে যাইতেন, বুদ্ধাদিগকে কত স্তুতি করিয়া কন্যার একটা সম্বন্ধ করিয়া দিতে বলিতেন। তাহারাও আগ্রহচিত্তে বলিতেন, “তা দিব বৈকি, তোমার দেব না। ত কার দেব। তবে কি জান বাছা, আজ কাল মেয়ের বে। সহজ কথা নয়। আর তুমি ত কিছু দিতে থুতে পারবে না, বিন্দুর বাপ ত কিছু রেখে যায় নাই, DD DKDDBBBBDB BDBLSDSSS g BDBBBBDS DBDLDBDB DDDD DDD করিতে পারিত, তবে আর কি ভাবনা থাকিত ? সেই সময় আমি কত বলেছিলাম, তা তখন সে গা করত না, তোমরাও গা করিতে না, এখন টের পাচ্ছি; গরিবের কথাটা বাসি হইলেই ভাল লাগে। তা দেব বৈকি বাছা, তোমার মেয়ের সম্বন্ধ করিয়া দিব এ বড় কথা ?” অথবা অন্য একজন বৃদ্ধ বলিলেন “তার ভাবনা কি ? বিন্দুর বের আবার ভাবনা কি ? তবে একটা কথা কি জানি, বিন্দু দেখতে শুনতে একটু ভাল হত, তবে এ কাযটা শীঘ্র শাস্ত্ৰ হইত। তা মেয়ের মুখের ছিরি আছে, ছিরি छाछ, ड८द ब्रशत्र बद्ध कांgया, थांद्र C5ान् দুটাে বড় ভুেবুডেবে, আর মাথায় বড় চুল নাই। না তা মেয়ের ছিরি আছে, তবে একটু কাহিল, হাড় গুল যেন জির জির করছে, হাত পা গুল । কেমন লম্বা লম্বা, আর এর মধ্যে ঢেঙ্গ হয়ে উঠেছে। তা হোক, তুমি ভেবো না, কাল মেয়ে কি আর বিকোয় না, তৰে কি