পাতা:সখা (১ম ২য় ৩য় বর্ষ) - শিবনাথ শাস্ত্রী .pdf/২৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

e བར༤ | לם ASAAASAAAS S SAMqSSALqA eAe qMLSALSeMAAA SAAAAA AAe SeeeS LSASLSLAL LqSLLA ASL ALLqLqAA AeAAA AAAA AqAS qAq AeT LSSSMLSSSLLLSLLLSM AMSMLSSMSS চারিদিকে ছাড়াইয়া দেয় । ( নলিন,-“ই শুনিমাছি।” ) তবে আর কি ? যতক্ষণ সূৰ্য্য মাথার উপর ছিল, পৃথিবী ও তাহার উপরিস্থ সব সামগ্ৰী গরম হইতেছিল বা তাপ গ্ৰহণ করিতেছিল। তখনই আবার তাপ বিকীরণও করিতেছিল, কিন্তু খরচ অপেক্ষা জমা বেশী ব’লে, অর্থাৎ বিকীরণ অপেক্ষা সুৰ্য্যের নিকট হইতে অধিক তাপ গ্ৰহণ করিতেছিল বলিয়া, দিনের বেলা সব জিনিস গরম হইয়াছিল। এখন গরম পৃথিবীর গায়ে লাগিয়া বাতাস ও একটু গরম হইয়াছিল । সেই গরম বাতাসে উঠিয়া জলাশয় সকলের জল সুণ্যের তেজে বাষ্প হইয়া ভাসিতেছিল। এই সব গেল দিনের বেলায়। সন্ধ্যা হইল, সুৰ্য্য অস্ত গেল, পৃথিবীর গা ঠাণ্ড হইল, তাহার উপরের জিনিসও সব ঠাণ্ড হইয়া পড়িল । এই সব ঠাণ্ডা জিনিসের গায়ে বাষ্প-শুদ্ধ ঐ গরম বাতাস যেই লাগিতে লাগিল, অমনি উহার বাস্প জাল DD g DBD D BBBBDDBB KJD LLDB DD DgSDBDBSS BBDBBDBD gSBY BDDBDBDB DDJBD যখন পৃথিবীর নিকটের সমস্ত বাস্পটাই একেবারে | শীতল হইয়া গেল, তখন সমস্ত বায়ুতে যত জলীয় বাষ্প ছিল তার অনেকটাই শীতল হিম হইয়া পড়িল। এবং ঐ হিমময় বায়ু যেখানে লাগিল অমনি খানিকটা হিম তাহার গায়ে রাখিয়া যাইতে লাগিল। এই রকমেই ঘাসে, পাতায়, জানালার কাচে, শ্লেটে, সব স্থানে সকালে উঠিয়া শিশির ফোটা ফোটা দেখা যায়। প্ৰথমে যখন শিশির জমিতে থাকে তখন কিন্তু একেবারে ঐ রকম ফোটা ফোটা হয় না । প্রথমে একটু সাদা দাগের মত পড়ে। ঠিক ভাল চাকু ছুরীর ফলাতে মুখ হইতে হাই দিলে AAASALAMLSeMSALLALALAM MMLMAS LAeAL qL LASLMSSSMLM LLLLSLLLMMSLMMMLSASeMeSMMLqSM LMLeLeSLTS LSeALAAA L LqAL LSLqeq MAqASLq LL LSuL SeSLLS LLL LMLqL LLLee eLeLeLeLSeLeeM Lq qeS A qLSLSLSLSLSASAqeeLeLeeLLeL SLLAeSATqLM SqMA qAeSSTASASASLeSeSLSqeSeiLeAM ALSqSqSq0A ALL LSLSLSSLSLSSLLSS SLALLSSLSLSLLYLSLSeLSLSLALSLSLMTALLLLLLLS LLLMLL LASLLLLSLLLTTSMMMALSLLLTLSSSLSLS LAS গুড়ি বাষ্প জমিতে আরম্ভ হয়, তার পর ক্রমে যত বেশী জমে কতকগুলা একত্র হইয়া শেষে বড় ফোটা হইয়া পড়ে। তা বোধ হয় তোমরাই কত দিন দেখিয়াছ, পাতার গায়ে সাদা দাগের মত সব শিশির কণা স্থির হইয়া রহিয়াছে, যেই তুমি নাড়িলে অমনি একটার পর আর একটা একত্র মিলিয়া বড় বড় ফোটা হইয়া পড়িল। না ?-(। সকলে ‘ঠিক ঠিক।” ) এইরূপে শীতকালের রাত্রে শিশির পতন হয় । যথার্থ ধরিলে কিন্তু শিশির পড়ে না, বৃষ্টির মত ঝুপ ঝাপা করিয়া কখন পড়ে না । শিশির হয় বা জমে বলিলেই ঠিক বলা হয়। কেন না, বৃষ্টি যখন পড়ে, তখন কেবলই পড়ে, কোন দিকে চায় না, বাতাস ঠাণ্ডা হ’ল কি না, পৃথিবীর উপরকার জিনিসগুলা এখনও গরম আছে কি না, এ সব কিছুই দেখে না। উপরের বাতাস ৷ শীতল হইল, বাষ্প সব জমিয়া গেল, জলবিন্দু হইয়া ভারী হইল, আর অমনি হু হু করিয়া এক পশলা বৃষ্টি হইয়া গেল। শিশির ত সে রকম নয়। শিশির উপরের বায়ুতে নয়, পৃথিবীর নিকটেরই বায়ুতে বাষ্প হইয়া এতক্ষণ ছিল, যেই দেখিল ক্ৰমে সুবিধা হইতেছে, সব জিনিস ঠাণ্ড হইতেছে, আমনি তাহাদেরই গায়ে লাগিয়া তাহাদেরই গায়ে জলবিন্দু হইয়া শিশির হইল। কাজেই তাহাকে আর শিশির পড়া বলা যায় না । শিশির বরং ঠাণ্ডা জিনিসের গায়ে বাতাস থেকে জমে বা হয় বলিলেই উচিত কথা বলা रुग्नु ।” নলিন :-“হঁ। দাদা বাবু! এইবার আমি বেশ বুঝেছি। আর আমি যখন বুঝেছি, তখন আর কেহ বুঝিতে বাকী নাই।” Ν2, \, যেমন সাদা হইয়া যায়, তেমনি প্রথমে খুব গুড়ি অমূল্য :-“আচ্ছা ! শীতকালে যে দিন মেঘ |

  • i.