еa3 so தி.கிணி না দেখি এমন বীর এ তিন ভুবনে । যুঝিবার কাজ থাক, ভঙ্গ দরশনে ॥ অকালে জাগিয়া কুম্ভকর্ণের বিনাশ । স্ত্রীরাম-চরণ স্মরি গায় কৃত্তিবাস || কুম্ভকর্ণের মৃত্যু-শ্রবণে রাবণের বিলাপ। তবে রণে ভঙ্গ দিয়া যত নিশাচর। রণস্থলী ছাড়ি গেল লঙ্কার ভিতর ॥ হেথা কুম্ভকৰ্ণে পাঠাইয়া রামরণে । দশানন চিন্তা করিতেছে মনে মনে ৷ সমরে গিয়াছে আজি কুম্ভকৰ্ণ ভাই । এখনি জিনিবে রণ কিছু শঙ্কা নাই। জয়বাৰ্ত্তা দিবে দূত যে কালে আসিয়া। তুষিব তাহারে আমি বহু ধন দিয়া। নগরে করিয়া নানা মঙ্গল-আচার। ভ্রাতারে আনিতে নিজে হব আগুসার ॥ না করিতে না করিতে প্রণাম আমারে। অগ্ৰেই যে আমি কোলে করিব তাহারে । রণবেশ ঘুচাইয়া দিব্য বেশ করি। দু-ভাই বসিব এক আসন-উপরি ॥ বন্ধুজন সকলে করিয়া আনয়ন । নানামত উৎসব করিব আচরণ ॥ এত ভাবি কিছুকাল পরে দশানন । উৎকণ্ঠিত হয়ে পুনঃ করয়ে চিন্তন ॥ ভ্রাতা মোর গিয়াছে হইল বহুক্ষণ । এখনো ন কৈল কেন দূত আগমন ॥ বুৰিতে না পারি কিছু রণের বিষয়। झरेण केि न इद्देण शङ्ख-*ब्रांखग्न ॥ אחרואף] বুঝি শক্র জয় নাহি হইয়া থাকিবে। জয় হৈলে কেন মোর হৃদয় কঁাপিবে ॥ . এইরূপ করিতে করিতে মনোরথে । - শুনিতে পাইল কোলাহল ব্যোমপথে ॥ তাহা শুনি হইয়া বিস্ময়-যুক্ত মন । উদ্বিগ্ন হইয়া করে বিবিধ চিন্তন ॥ একি একি আজি দেব মুনি যক্ষগণ । করিতেছে আকাশেতে জয় উচ্চারণ। বঁচিয়া থাকিতে মোর কুম্ভকৰ্ণ ভাই । উহাদের মুখে জয়-শব্দ শুনি নাই ৷ অতএব বড় শঙ্কা করে মোর চিতে । না জানি হতেছে কিবা সংগ্রাম-স্থলীতে ৷ এইরূপ চিন্তা করে রাজা দশানন । হেনকালে ভগ্নদূত কৈল আগমন। তারে দেখি জিজ্ঞাসে রাবণ সশঙ্কিত । কহ রে কহ রে রণ-মঙ্গল স্বরিত | ভৗতমন হয়ে দূত কহিতে না পারে। আরবার রাজা তারে কহে কহিবারে । তবে কান্দি ভগ্নদূত কহে সভাস্থল। মহারাজ, কি কহিব রণের কুশল । তোমার অমুজ গিয়া সমর-ভিতর । বধিলেন বহুতর ভল্লুক বানর। পরে রাম-বাণেতে সে ত্যজিয়া পরাণ । মহারাঞ্জ, স্বৰ্গপুরে করিলা প্রস্থান ৷ যেইমাত্র এই কথা চরেতে কহিল । মূৰ্ছা হেতু দশানন ভূতলে পড়িল ৷ তাহা দেখি মহাপার্শ্ব অার মহোদর । উঠাইয়া বসাইল আসন-উপর ॥ কুম্ভকৰ্ণ মৃত্যু-কথা করিয়া শ্রবণ। जन्मन कबtग्न यड णकांबानी बन ॥
