808 এটি সঙ্গীর০৫* [ णकांकां९ কুম্ভকৰ্ণ ভাই শোক রহিয়াছে বুকে । কিছুদিন ছিল সুখ, এখন ঘটিল দুখ, লঙ্কার রাবণ মরে তোমা-পুত্র-শোকে ৷ হেন পুত্র পড়ে রণস্থলে ৷ ভাই নহে, চণ্ডাল পাপিষ্ঠ বিভীষণ । কি মোর বসতি বাস, জীবনে কি ছার আশ, যজ্ঞ ভঙ্গ করি তব বধিল জীবন ॥ कि कब्रिrव नव छ्य म७ ।। যদি প্রাণ বঁাচে রাম-তপস্বীর (১) রণে। কি আর পুষ্পক রথ, বীরভাগ আছে যত, আগে আমি কাটিব চণ্ডাল বিভীষণে ॥ তোমা বিনা সব লণ্ডভণ্ড । হা হা পুত্র ইন্দ্রজিৎ, গেলি কোথাকারে । ভূমিতলে লোটাইয়া, পুত্ৰশোকে বিনাইয়া, সম্মুখ সংগ্রামে আমি পাঠাইব কারে। ক্ৰন্দন করিছে মন্দোদরী। পুত্র-শোকে কান্দি রাজা গড়াগড়ি যায়। হায় পুত্র মেঘনাদ, কেন এত পরমাদ, দশমুণ্ড কলেবর ধূলাতে লোটায়। আজি সে মজিল লঙ্কাপুরী ॥ ক্ষণে ক্ষণে অচেতন, ক্ষণেকে চেতন । শচী সহ শচীপতি, সুখেতে করুন স্থিতি, কি হৈল কি হৈল বলি কান্দিছে রাবণ ॥ স্বচ্ছন্দে ভুঞ্জুক দিনরাতি । _ ব্ৰহ্মা বিষ্ণু মহেশ্বর, হরষিত স্বরবর, দেখিয়া লঙ্কার এ দুর্গতি ॥ ইন্দ্র আদি দেবগণে, জিনিয়াছ তুমি রণে, ইন্দ্রজিৎ-বধ সংবাদে মন্দোদরীর বিলাপ । কুড়ি চক্ষে বারিধারা লঙ্কা অধিকারী। ইন্দ্রজিৎ মৈল বার্তা পায় মন্দোদরী ॥ আছাড় খাইয়া পড়ে মন্দোদরী রাণী । উচ্চৈঃস্বরে কান্দে দশ হাজার সতিনী ৷ স্পন্দহীন মন্দোদরী ধরাতলে পড়ে। শিরে জল ঢালে কেহ, দেখে নেড়েচেড়ে | নাসিকাতে হস্ত দিয়া দেখিছে সবাই । কেহ বলে বেঁচে আছে, কেহ বলে নাই ৷ এলোখেলো কবরীবন্ধন কেশপাশ । চক্ষে বহে বারিধারা, ঘন বহে শ্বাস ॥ চৈতন্য পাইয়া বলে কোথা ইন্দ্রজিৎ । দেখা দিয়ে প্রাণ রাখ মায়ের ত্বরিত ॥ আমি নানা উপহারে, পূজিয়া যে মহেশ্বরে, তোমা পুত্র পাইলাম কোলে । তব ডরে কেহ নহে স্থির । কি কহিব বিভীষণে, শত্রু আনে যজ্ঞস্থানে, র্তেই সে বধিল রঘুবীর ॥ নানা গুণে রূপে ধষ্ঠা, যক্ষ-বিষ্ঠাধর-কন্তl, বিবাহ দিলাম তোমা সহ । তারা না পাইল মুখ, ভুঞ্জিবে কতেক দুখ, কত স'বে পতির বিরহ ॥ অযোনি সম্ভৰা কন্যা, রামের স্বন্দরী ধন্ত, হরিয়া আনিল তোর বাপে । সতী পতিব্ৰতা রাণী, ব্যর্থ নহে তার বাণী, এ লঙ্কা মজিল তার শাপে | পুত্র যবে যজ্ঞ করে, দেবগণ র্কাপে ডরে, কোন লোক না যায় সেখানে । হেন পুত্র মরে যার, - সকলি অসার তার, ছায় পুর কি ফল জীবনে ॥ (२) दाम उनकोद-उनबौद्र ८दनषादौ ब्राह्मद । फूमशरर्ष।
