8१२ தி. :സ്പെ গিরি গন্ধমাদন সে সৰ্ব্বলোকে জানি । তাহাতে ঔষধ আছে বিশল্যকরণী | ছয় শৃঙ্গ ধরে, তার অদ্ভুত নিৰ্ম্মাণ। প্রথম শৃঙ্গেতে তার মহেশের স্থান ॥ আর শৃঙ্গে উদয় করয়ে শশধর। আর শৃঙ্গে তিন কোটা গন্ধৰ্ব্বের ঘর ॥ আর শুঙ্গে বৃক্ষ আছে শাল ও পিয়াল। আর শৃঙ্গে সিংহ ব্যাঘ্ৰ চলে পালে-পাল ॥ আর শুঙ্গে আছে তার খরতর নদী। নদীর দুকূলে আছে বিস্তর ঔষধি ৷ নীলবর্ণ ফল-ফুল, পিঙ্গল-বর্ণ পাতা। রক্তবর্ণ ডাটা তার, স্বর্ণ-বর্ণ লতা ৷ আনহ ঔষধ হেন বিশল্যকরণী । রাত্রি মধ্যে আনহ যাবৎ আছে প্রাণী (১) || রাত্রিতে ঔষধ আন, বাঁচাব সহজে । রজনী প্রভাতে প্রাণ যাবে সূৰ্য্যতেজে ৷ বিলম্ব না কর বীর, যাও এইক্ষণ ! তোমার প্রসাদে জীবে (২) ঠাকুর লক্ষণ । আছয়ে গন্ধৰ্ব্ব সব মায়ার নিদান । সময়েতে হনুমান হৈও সাবধান। ত্ৰিশ কোটি গন্ধৰ্ব্ব যে হাহা হুহ আছে ! বাদ বিসংবাদ তার সঙ্গে কর পাছে ৷ স্ত্রীরাম বলেন, পথ আঠার বৎসর । কেমনে আসিবে ফিরে রাতের ভিতর ॥ এত দূর পথ যাবে, আসিবেক রাতি । লক্ষ্মণের না দেখি এবার অব্যাহতি (৩) ৷ কেন বা সুষেণ বৈষ্ঠ আমারে প্রবোধে। जन्मभी प्रब्रिtण श्रांछि कि शcव खैव८५ ॥ [णशांकां९ হাসিয়া বলেন, তবে পবন-নন্দন । এ রাত্রে ঔষধ আনি জীয়াব লক্ষণ ৷ মনে কিছু রঘুনাথ, না কর বিস্ময়। ঔষধ আনিয়া দিব রাত্রে মহাশয় ॥ স্ত্রীরাম স্বগ্রীব কাছে মাগিয়া মেলানি (৪)। ঔষধ আনিতে বীর করিল উঠানি (৫) ॥ উভলেজ করিয়া সারিল (৬) দুই কাণ । এক লম্ফে আকাশে উঠিল হনুমান। মহাশব্দে চলিল শূন্তেতে করি ভর। লাঙ্গুলের টানে উড়ে বৃক্ষ ও পাথর ॥ দশ যোজন হইল বীর আড়ে পরিসর। বিশ যোজন দীর্ঘেতে হইল কলেবর ॥ লেজ কৈল দীর্ঘাকার যোজন পঞ্চাশ । উঠিবামাত্ৰেতে লেজ ঠেকিল আকাশ ৷ মহাশব্দ ক’রে যায়, শুনিতে গম্ভীর। দেখিয়া মনেতে প্রতি পান রঘুবীর ॥ গন্ধকালী-অন্সর-উদ্ধার ও কালনেমি-বধ । দুর্জয়-শরীর বীর চলে অন্তরীক্ষে । লঙ্কার ভিতর থাকি দশানন দেখে ॥ রাবণ বিস্মিত হৈয়া ভাবিল মনেতে । ঘরপোড়া বেটা কোথা যায় এত রেতে ॥ দশানন বুঝিল করিয়া অনুমান । ঔষধ আনিতে যায় বীর হনুমান ৷ বিশল্য-করণী আছে গন্ধমাদনেতে । কোনমতে নাহি দিব লক্ষণে বাচাতে ॥ এতেক ভাবিয়া তবে রাজা দশানন । কালনেমি-নিশাচরে ডাকে তভক্ষণ ॥ (s) धानै बौदम । (२) चौtद-दॆाठिरव । (७) अवाशठि-द्रक्र । (s) cयलांमि-विशत्र । (*) ठे?ामि ठेषाम । (७) गाबिंण-पाफ़ा कब्रिन ।
