পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/১৪৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীশ্ৰী কেদারেশ্বর মহাদেব জীউ ৫৯ ৷৷ =ങ്ങ് যে পৰ্ব্বতে ভগবান কেদারেশ্বর বিরাজ করিতেছেন, উহা অতি উচ্চে অবস্থিত । কিন্তু এই অত্যুচ্চ পৰ্ব্বতে উঠিবার রাস্তাটা ভাল এবং সোপানশ্রেণীতে সজীকৃত । এখানে কমলেশ্বরনাথ, কেদারেশ্বরনাথ এবং জয়দুর্গাদেবীর পবিত্ৰ মূৰ্ত্তিাত্ৰয়ের দর্শন করিয়া নয়ন ও জীবন চরিতার্থ BBBDDBS DDD DDDBLBsLS0 LLDB DBDBDD BD D SDBDTeTDuYD LBS SBDY অধীর হইল। সে যাহা হউক, এই সকল দেবদেবীর পুজাৰ্চনা সম্পন্ন করিয়া এখান হইতে গৌহাটী ষ্টীমার ঘাটে যাইবার জন্য গাড়োয়ানকে আদেশ করিলাম ; কারণ ঐ সকল সমুন্নত পাহাড়ে আরোহণ ও অবতরণ এবং গো-শকটে পরিভ্রমণ করিয়া এত ক্লান্ত হইয়াছিলাম যে, পুনরায় পাহাড়ে আরোহণ করিবার স্বপূহ মন হইতে একেবারে অন্তহিত হইয়াছিল। গোমস্ত ঠাকুর যখন স্থির জানিতে পারিলেন যে, আমরা এখান হইতে আর অপর কোন তীর্থ স্থানে যাইব না ; তখন তিনি নানাপ্রকার উপদেশ দিয়া অনুরোধ করিলেন, “‘বাবু সাহেব ! আপনারা যখন এতদূর আসিয়া অৰ্থ ব্যয় ও ক্লেশ ভোগ করিয়াছেন, তখন গঙ্গাতীরে উপস্থিত হইয়া পুষ্করিণীতে স্নান করিতে ইচ্ছা করিতেছেন কেন ? এখান হইতে জগদ্বিখ্যাত শ্ৰীশ্ৰীহয়গ্ৰীব মাধবজাউর দেবালয় অতি সন্নিকট-অতএব আমার উপদেশ মত তথায় এক দিবস বিশ্রামপুৰ্ব্বক শ্ৰীশ্ৰীহয়গ্রীবদেবের দর্শন করিয়া জীবন সার্থক করিতে অবহেলা করিাবেন না । আমার একান্ত ইচ্ছা, প্ৰথমে আপনাদিগকে এই পৰ্ব্বতের নীচে কালাপাহাড়ের কবর স্থান দেখাইয়া, তৎপরে শ্ৰীশ্ৰীহয়গ্ৰীবমাধবের পূজাৰ্চনা করাইয়া শেষ গৌহাটী সহরের ষ্টীমার ঘাটে পৌছাইয়া দিব ।”