পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/১৫৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কয়টা তীর্থ এখানে বর্তমান আছে, অর্থাৎ পাণ্ডার নিকট অবশিষ্ট যাহা শুনিতে পাইতেছি, তঁহাদেরই বা সেবা না করিব কেন ? তোমরা পুরুষ মানুষ হইয়া যেরূপ ক্লান্তভােব দেখাইতেছি, আমরা স্ত্রীলোক, আমরা কিন্তু সেরূপ কষ্ট অনুভব করি নাই । তাহার উত্তরে এই শিক্ষালাভ করিলাম, কষ্ট যতই হউক না কেন, স্ত্রীলোকেরা তীর্থ সেবা করিতে কখন কুষ্ঠিত হন না । তীর্থ সেবা যে মুক্তির একমাত্র উপায়- তাহারা উহ! বিলক্ষণ বুঝিয়াছেন । পূৰ্ণব্ৰহ্ম বলরাম স্বয়ং অতীর্থ পৰ্য্যটন করিয়া মরলোকদিগকে যে উপদেশ দিয়াছেন, উহার তা হাই প্ৰতি পদে পালন করিবার চেষ্টা করেন । স্ত্রীলোক দিগের হৃদয়েই ধৰ্ম্মভাব সত্যত বৰ্ত্তমান আছে, আর এই নিমিত্তেই পণ্ডিতগণ স্ত্রীলোকদিগকে “লক্ষ্মী” বলিয়া } উপমা দিয়া থাকেন, অর্থাৎ স্ত্রী ভাগ্যেই ধন বলিয়া কীৰ্ত্তন করিয়াছেন । ইহার অর্থ-যে স্থানে ধৰ্ম্ম অব স্থান করিতেছেন, সেই স্তানে নিশ্চয়ই ! ধৰ্ম্মের সহচর দয়া, মমতা ও সুখ বিরাজ করিতেছেন। যে স্ত্ৰীজাতি এতগুলি গুণে অলঙ্ক তা, অজ্ঞ ব্যক্তিরা সেই স্ত্ৰী জাতিকে অনর্থক অবজ্ঞা করিয়া না জানি ক তই পাপ পঙ্কে লিপ্ত হইয়া থাকেন । অার এক কথা --যাহা চক্ষুস দেখিতে পাওয়া যায়, তীর্থ স্থানে স্ত্রীলোক সঙ্গে না। থাকিলে তথ্যের নিয়মগুলি সুচারুরূপে। কখনই সম্পন্ন হয় না ; যদি কখন কেহ তীর্থের সমস্ত নিয়ম গুলি পালন করিয়া থাকেন, তঁহাকে জানিতে হইবে ষে, উহা কে বল এই স্ত্রীলোকদিগের অনুরোধেই সম্পন্ন হইয়াছে, কেন না। অনেক স্থলে /দেখিতে °{& १ ब्र, श्रां७८द्र ऐ७পীড়ন দেখিয়। অনেক ধৰ্ম্ম প্ৰাণ পুরুষ র্তাহাদের ব্যবহারে বিরক্ত হইয়া জ্ঞানত নিয়ম গুলি বাধ্য হইয়া পরিত্যাগ করিয়া থাকেন। সে যাহা । ইউক, আমরা পাতালপুরীতে উপস্থিত হইয়া হর-গৌরী ( এই छ्ौरे যোনী-পীঠ, অর্থাৎ এই পীঠ যোনীর আকৃতি ) একখানি ২॥০ হস্ত লম্বা tax