পাতা:সচিত্র তীর্থ-ভ্রমণ-কাহিনী (তৃতীয় ভাগ) - গোষ্ঠবিহারী ধর.pdf/২২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

어 어f FC Y & যতগুলি পান্থনিবাস আছে, তন্মধ্যে সোমরা-বাসা, হেতুয়া, ভীমপেদী ५० ई क ग्री झे 2ानिछ । প্রতি বৎসর শিবচতুর্দশীর সময় এখানে ভগবান পশুপতিনাথের দর্শনের কাঙ্গাল হইয়া কত দূরদেশ হইতে কত ভক্তগণের সমাগম হয়, তাহার ইয়ত্ত নাই । এই রূপে ঐ সময় তীর্থ স্থানে সেই সকল যাত্রীসমাগমে এক মহা মেলা হইয়া থাকে । এই শিবরাত্ৰি মেলা উপলক্ষে মাত্র ছয় দিবস ভগবানকে দর্শনের নিমিত্ত সহর প্রবেশের জন্য রাজাজ্ঞায় কাহাকেও পৃথক পাস লাইতে হয় না, এ নিয়ম বহুকাল হইতে প্রচলিত আছে । কাটামুণ্ড সহর হইতে তীৰ্থ স্থান অনুন তিন মাইল দূরে অবস্থিত। রকসোল হইতে ভগবান পশুপতিনাথের মন্দির ৮০ মাইল, এই দুৰ্গম প্রশস্ত পথিমধ্যে যে সমস্ত পান্থনিবাস আছে, যাত্রীর যে স্থানে সুবিধা বিবেচনা করিয়া থাকেন, তঁাহারা সেই স্থান হইতেই গাণ্ডী ওলা নিযুক্ত করিতে পারেন, ইহাতে কোন আপত্তি নাই । বলাবাহুল্য, মেলার সময় ব্যতীত অপর সময় যথানিয়মে যিনি খরচ জমা দিয়া এক স্থানে গাণ্ডী ওলার নাম রেজেষ্টা রী করেন, তাহাকে আর অপর কোন স্থানে পৃথক জমা বা তঁহাদের নাম লেখাইতে হয় না, এইরূপ রেজে ষ্টারীর ফলে সালি অান সরকারে বিস্তার টাকা জমা হইয়া থাকে { আমরা মেলার সময় যাই নাই, সুতরাং আমাদের সহর প্রবেশের জন্য পৃথক পাস লাইতে হইয়াছিল । রকসোলের সন্নিকটে রোং নামে এক প্রকার পাৰ্ব্বত্য জাতি বাস। করিয়া থাকেন, উহারা বৌদ্ধ ধৰ্ম্মাবলম্বীয় এবং সিকিম পৰ্ব্বত বিভাগের আদিম নিবাসী বলিয়া খ্যাত। ইতারা অত্যন্ত বলিষ্ঠ, সরল স্বভাৰসম্পন্ন এবং भाडू প্ৰকৃতির লোক, অধিকন্তু বিদেশী লোক পাইলে এ জাতি আগ্রহের সহিত আলাপ পরিচয় করিয়া থাকেন। কলহ বা বিবাদ