তীৰ্থ-ভ্ৰমণ-কাহিনী 7 ܘ ܘ ব্যাসকুণ্ড পাণ্ডার নিযুক্ত পুরোহিতের সঠিত আমরা সকলে বাসাবাটী হইতে বহির্গ ত হইয়া প্ৰায় আৰ্দ্ধ মাইল দূরে ব্যাসকুণ্ড নামক তীর্থ স্থানে উপস্থিত হইলাম। এই কুণ্ডটা দেখিতে ঠিক যেন একটি মধ্যম আকারের পুষ্করিণীর মত । ইহার একদিকে একটা বঁধা ঘাট আছে, সেই ঘাটটী <েৰমে রামতি অবস্থায় থাকায় ক্ৰমশঃ ধবংসের দিকে অগ্রসর হইতেছে । কুণ্ডটির জল অপারষ্কার এবং পঙ্কে পরিপূর্ণ। আমরা পুরোহিত ঠাকুরের উপদেশ মত প্রথমে এই পবিত্ৰ কুণ্ডে সঙ্কল্প পুৰ্ব্বক স্নান ও তর্পণ সমাপন করিয়া ষ্ট হার পশ্চিম তীরে ভৈরব নাথের মনিদারে প্রবেশ করিলাম । এই মন্দিরের দক্ষিণে ভৈরব নাথ, বামে চণ্ডি কাদে দী, ইহা রই মধ্যভাগে মহা মুনি ব্যাসদে বের পাষাণময় মূৰ্ত্তি বিরাজমান । তথায় দেবতাদিগের যথানিয়মে দশন, স্পৰ্শন ও অচিনাদি সমাপন করিয়া জীবন ও নয়ন সাৰ্থক বোধ করিলাম। পাঠক বর্গের প্রীতির জন্য ব্যাসকুণ্ডের এক খানি চিত্র প্রদত্ত হ হ’ল । ভৈরব নাথের মন্দিরের সম্মুখে একটা ছোট নাটমন্দির আছে। BBD SSeDJBBK gKBB BD SD0 DBB K0KK SBgDSS K0D SgBDBBDDB qDKEL0 DBDBB KK S0 TK BDBBD DDD KYD SS KLDDBS SBB উপদেশ পাইলাম, স্থানীয় অধিবাসীদিগের মধ্যে যখন ২ কাহারও SDBBK DBSaBSS BD TOSDJ TDDSSYKS JJBDD S0Y S JB BKB LSDDD DDBB SDBBS KB BBSDDBD S S eDDDEDB DKKSBDYS SBBB হাহতে উদ্ধার হইলেই আপনি আপন মানসিক পূজা প্ৰদান করিয়া থাকেন । এইরূপে ভৈর বনাথের বিস্তর আয় হইয়া থাকে । ব্যাসকুণ্ডের উপরিভাগে মন্দিরের কিঞ্চিৎ উত্তরে বটুক বৃক্ষ নামে
