বিষয়বস্তুতে চলুন

পাতা:সত্য ইতিহাসসার.djvu/১২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১৯৬ সাত জগশচর্য বিষয় ছিল, তাহার মধ্যে এই মন্দিরও গণিত ছিল । আরিস্তোতল ব্যতিরেক সিকদরের অন্য ২ শিক্ষক ছিলেন। যৌবনাবস্থাতে তিনি জ্ঞান প্রাপ্তির বিষয়ে অনেক অভিলাষ প্রকাশ করিলেন, এব- অনেক পুস্তক পাঠ করিলেন, ও হোমৰু মছ কবির মহাকাব্য পাঠেতে বড় অনুরক্ত ছিলেন; এব-২ সৰ্ব্বদা হৃষ্টচিত্ত ছিলেন। তিনি আপন বুদ্ধির উপর নির্ভর করিতেন ; কিন্তু তাইতে দোষ দশন করাইলে তৎ পরিত্যাগে প্রস্তুত ছিলেন । t তিনি যৌবনের মারম্ভে বুসিফাল নামে এক ভয়ঙ্কর তুরঙ্গতে আরোহণ করিতেন ; ঐ তুরঙ্গারোহণ জন্যের অসাধ্য ছিল । ধীরে তিনি এক নগর পত্তন করিয়া ঐ ভুরঙ্গের নামেতে সেই নগরের নাম করণ ধারলেন । পিতার সহিত যুদ্ধেণ্ডে প্রবেশ করিয়া স্বীয় নৈপুণ্য ও সাহস প্রকাশ করিলেন । এক সময়ে তাহার পিতাকে বিপক্ষগণ বধ করিতে উদ্যত হইলে তিনি বাহুবলেতে পিতাকে রক্ষা করিলেন । পিতার মরণের পরে যখন তিনি রাজ্য প্রাপ্ত হইলেন, তখন তাহার বয়ঃক্রম বি°২শতি নৎসর ছিল । બત્ર કેઃન छूनानी পোক তাহার ক্ষমতা দেখিয়া আপনাদের প্রধান সেনাপত্য পদে তাহাকে নিযুক্ত করিলেন । তিনি এক সময়ে কিঙ্কিং অহঙ্কার -পৰ্ব্বক আগত দূতগণকে জিজ্ঞাসা করিলেন, যে তোমর সর্বাপেক্ষ কোন রিষয়ে অতিশয় ভয় কর । তাহার। উত্তর করিল, যে আকাশ ও তারাগণের পতন ব্যতিরেকে অপর কিছুতে আমাদিগের ভয় নাই সিকন্দরের বোধ ছিল । যে ইহারা আমাকেই ভয় করে,কিন্তু এই উত্তরের দ্বারা তিনি জানিলেন যে আমার প্রতি কিম্ব অন্যের প্রতি ইহাদের ভয় । নাই ।