}^3 সিরোকে বধ কৱিৰে ; তাহ নিস্থপন্ন হইলে কাশিয় সেনাপতি নগর দক্ষ করিবে; পরে লিখিগ সমস্ত লোককে বধ করিবে, ও কাটিলিন বিদেশীষ সৈন্য লইয়। রোম নগর অধিকার করিৰে । যেমন: য়ুনানীগণের মধ্যে দিমন্তিনি অতি সুরক্ত ছিলেন, তেমন রোমীয়দের মধ্যে সিসিরো সুৰক্ত বিখ্যাত হইলেন তিনি সাঁতাইশ বৎসর বয়ঃক্রমে বিচারসভার মধ্যে প্রথমে ৰাদি প্রতিবাদির পন্ধে,নানা বক্তৃত। করিলেন । তাহার সেই বাককৌশলদ্বারা দুষ্ট সিরা সেনাপতির হস্তহইত্বে রসায় নামে এক প্রধান কৌতুককারী মুক্ত হইল। ঐ সিসিরো অতি স্বাবস্থান ও সতর্ক হইয়। কাটিলিনের ঐ দুষ্ট মন্ত্রণার অনুসস্বান পাইলেন । ফলৰিয়া মামে এক স্ত্রী তাহাকে এই মন্ত্রশার কিঞ্চিৎ সম্বাদ দিল। ঐ স্ত্রীর বরও"ঐ সকল বিশ্বাসঘাতি গণদের মধ্যে ছিল। অতএব তৎস্বার সকল মন্ত্রণ প্রকাশ হইল। তাছাতে কাটিলিন পলায়ন করিল, ও আর সকল দুষ্ট পরামশির ধরণ পড়িয়া কারাগার বদ্ধ থাকিল । তৎপরে তাহাদের দণ্ড,নিশ্চয় করশার্থে অনেঞ্চ বাদানুবাদ হইয়াছিল । তাহাতে সিসট্র কিঞ্চি দয়ালু হইয়া এই পরামর্শ দিলেন, যে তাহাদিগকে বধ না করিয়া যাবজ্জীবন পৰ্য্যন্ত কারাগৃহে বন্ধ রাখা উচিত ; কেননা মৃত্যু হইলে লোকের দুঃখের শেষ হয়,কিন্তু কারাগারেতে চিরকাল ৰদ্ধ রাখিলে সমূচিত দণ্ড হয়। তাহাতে কাটে নামে এক প্রধান মানুষ অতি প্রখরও নিদর্ক্স ও অহঙ্কারী হইয় তাহাদিগের বধের পরামর্শ দিলেন । পিসিরে। অষ্মতাবলম্বী হইলে ঐ সকল কু পরামশির কারাগারের মধ্যে গল চাপিত হইয়া ক্রমেতে মৃত হইল। দেখ,এই কথা প্রসিদ্ধা আছে,য়ে সিসিরো প্রধান
