নবম পরিচ্ছেদ । Գֆ সংগঠিত করেন, তদবধি চারিটী মূল মৌলিক সাদগোপ ঘাঁর চলিয়া আসিতেছে। যথা ১ । নীলপুরের ঘোষ, ২। আলুটের পাল, ৩ । বৰ্দ্ধমানের কোলে, 8 । कद्भा७ब्रांद्र cडोभिक (डूश्) । শেষোক্ত বংশের অধিকাংশের বাস মেদিনীপুর জেলার মধ্যে । অপর তিন ঘরের বাস নানাস্থানে । এক্ষণে নীলপুরে কোন ঘোষ বংশের এবং নিজ বৰ্দ্ধমানে কোন কোলে বংশের বাস নাই । এই সকল মৌলিক বংশ অনেকেই বিভিন্ন কৰ্ম্ম বশতঃ ভিন্ন ভিন্ন উপাধিধারী হইয়াছেন । ইহঁহাদের মধ্যে র্যাহারা স্বহস্তে হল চালন করেন নাই ও এখনও করেন না, সদাচার ও নিষ্ঠাবান এবং প্রায়ই কুলীন সদগোপীদিগের সহিত আদান প্ৰদান করিয়া থাকেন, তাহাদিগকে সৎমৌলিক কহে । সৎমৌলিকের মধ্যে অনেকেই রায়, হাজরা ইত্যাদি উপাধিধারী যথা :-দেবীপুর, মৌখুর ও কালিকাপুরের রায়, আলুটের পাল, সুন্নুড়ের হাজরা, পলাসনের হাজরা ও পাজ, পেয়াসাড়া ও সুরুলের সরকার, বৰ্দ্ধমানের কোলে, বড়োওয়ার মজুমদার ইত্যাদি। কোন কোন স্থানে অনেক রায় উপাধিধারী সৎমৌলিক ও আছেন। কোঙর ( কুমার) ও রায় উপাধিধারী কতকগুলি বংশ আছেন, তাহারা স্বহস্তে হল চালন করিয়া থাকেন । তাহাদিগকে “৷ বড়ের থাক” বলিয়া থাকে । বীড়ে গ্রাম পানাগড়ের দক্ষিণ দামোদর নদের তীরবত্তী । কালচক্ৰে ইহারাও শিক্ষিত ও উন্নতিশালী হইলে সৎমৌলিক ও কুলীন সমাজে প্রবেশ লাভ করিতে পরিবেন । সম্পূর্ণ
