সপত্নী সরে । ئ؟Re মুখে গমন করিল। গঙ্গাধর গেজেট ছড়ি খুৱাইতে খুৱাইতে অন্য দিকে চলিয়া গেল । দশম অধ্যায় । স্বরের দৌহিত্রীর সম্বন্ধনির্ণয়-পত্র, ও জাত্যংশের অপবাদ । পরদিন মধ্যাহ্নের পর, গঙ্গাধর গেজেট, শম্ভ, স্বরের বাটীতে যাইতে ছিল । সরোভাণ্ডারণীর কথা নিয়ত মনে জাগিতেছে, ও ভাবিতেছে, যে “ শস্তু স্বরকে ফিসে উৎপাতে ফেলিৰ । কেন না সরে কহিয়াছিল, যে শস্তুর উভয় হছিতাই তাছার অনিষ্টাধিনী ও আমার ও তাছার নিন্দ করিয়াছে। আচ্ছা দেখা যাৰে”। গেজেট ইছার সত্যসত্য তথ্য না লইয়া, সরোর কথায় প্রত্যয় করিয়া জাতক্রোধে মনোমধ্যে অনিষ্টের আন্দোলন করিতে লাগিল, ও ক্ষণমাত্রে শম্ভ হরের দ্বারে উপনীত হইয়া দেখিল, যে চণ্ডীমণ্ডপ লোকপূর্ণ। সমস্তই ভদ্রলোকের ন্যায়, ও মধ্যে মধ্যে দুই এক জন দীঘ-ফোট-যুক্ত ব্ৰাহ্মণও বসিয়া আছেন । গেজেট, অন্তর হইতে জিজ্ঞাসা করিল, “ দাদা, এ সব কি গো ?* শস্ত, সায় দিয়া কছিল, “কেও,–গেজেট ভায় নাকি ? এসো— এসে । আমিও তোমার কাছে লোক পাঠাছছিলেঙ্গ, ভাই । তুমি এসে পড়লে ভালই হলো। আজি সন্ধ্যায় সময় গোধূলীতে আমার নীতিনীর শুভ সম্বন্ধের পত্র হবে "। এই কথা শুনিয়া গঙ্গাধর গেজেট, মনে মনে করিল, “ এই ৰেশ ৰোগ হয়েছে ; ঈশ্বর আছেন!" শম্ভ পুনৰ্ব্বার
