পাতা:সপ্তর্ষি সৃজন.pdf/৩৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চতুর্থ দুশু বাজপুরী—সমরের কক্ষ [ সমরের পবেশ ] সমর। প্রকাবাস্তরে আমিই এক কম অযোধ্যাব রাজ । মহাবাজ চণ্ডাল হয়ে রাজ্যতাগী, জ্যেষ্ঠকুমাব পলায়িত, কনিষ্ঠ কুমারও তথৈব চ। ব্যস ! এইবার আমার ভাগোর উন্নতি । [ "আমরের প্রবেশ ) অমর। জয় হোক অযোধ্যাপতিব । সমব। সখী ! এস এস ! তুমি আমায় এখনি রাজ। বলছে ? অমর। আর রাজা হবার কি বাকি ! এখন ত তুমিই অযোধ্যার রাজা ! সমর। দেখ সখী ! ছোট রাণীর জন্তে একটু বাধা পড়ছে এই বেটীকে কোন রকমে তাড়াতে পাল্পেই সম্পূর্ণ নিশ্চিন্ত । আমব । তার একটা উপায় আছে । সমর। আছে । বল-বল ! আমি শুনে বাচি । তানর। দেখ, ছোটরাণীর ছেলেটাকে গুপ্তহত্যা করে তার ছিন্ন মুগুটা এনে তাকে দিলেই কাজ হাসিল । ছেলের শোকে ছোটরাণী উন্মাদিনী হয়ে রাজপুরী ত্যাগ কৰ্ব্বে । তখন আর कि !