পাতা:সফল ভবিষ্যদ্বাণী.pdf/৫০৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলভা । ৪৭ e বিরচিত হইয়াছিল। যদি তাহারা রচনা না করিয়া থাকেন, তবে অন্য কে তো করিয়াছে ? শিষ্যগণের পরে যে খ্ৰীষ্টিয়াম মহাত্মারা বিদ্যমান ছিলেন, র্তাহাদের প্রায় সকলে ইব্রীয় ভাষায় আনভিজ্ঞ ছিলেন, তবে ইব্রীয় ভাষার চিহ্ন কখনো তাছাদের রচনার মধ্যে নিহিত হইত না ; আবার যে দুই তিন জন ইব্রীয় ভাষা জানিয়া গ্রীকৃ ভাষায় ওন্থে রচনা করিয়াছিলেন, র্তাহাদের ভাষার ভাব চারি সুসমাচারের ভাষাহইতে এমন বিভিন্ন, cय गङ्ग-दल्लङ्ग किङ्कड़े नगडूजना माई।” * অধিকন্তু, উক্ত চতুষ্টয় গ্রন্থ যে ২ নামে বিখ্যাত আছে, তাহাও আমাদের আন্দোলনীয়। যদি কোন প্রতারক ঐ গ্রন্থগুলিন গিষ্যগণের নামে ক্লন্ত্ৰিম করিয়া রচনা করিত, তাহা হইলে, সে নিশ্চয়ই প্রধান ও গুৰুতর এমন চারি শিষ্যের নাম সুসমাচার গুলির ধরিত । কিন্তু বস্তুতঃ ঐ যে চারি :": জনের নাম গ্রথিত হইয়াছে, তন্মमीशू । ধ্যে কেবল একটী সংজ্ঞা শ্রেষ্ঠ, অপর তিন জনের নাম যৎসামান্য মাত্র । যোহন ভিন্ন ইহাদের এক জনও বিশেষ মর্য্যাদাপন্ন কি যশস্বী ছিলেন না; আর অবিশিষ্ট তিন জনের মধ্যে দুই জন দ্বাদশ শিষ্যের সমাজেও পরিগণিত ছিলেন না; মার্ক ও লুক প্রেরিতগণের অনু