e ৪৮ চারি সুসমাচারের রচনাকাল ও অবিকলভাt দুৰ্বল আর অনভিজ্ঞ খ্ৰীষ্টিয়ান লোক বিশ্বাসে অস্থির ও চঞ্চল হইয়া যায়। পরিশেষে ঐ সমুদায় অনুলিপির অশুদ্ধতা ও প্রভেদ সকল প্রণালী অনুক্রমে প্রকাশিত হইল। একেবারে অতি আশ্চর্য্য ব্যাপার প্রকটিত হয় ; সুপ্ত ব্যক্তি যেমন স্বপ্নদর্শনে ত্রাস কি উল্লাস গ করিয়া, পরে জাগ্রৎ হইবামাত্র টের পায় র্যে তাছার ব্রাস কি উল্লাস উভয় নিতান্ত অমূলক, ঠিক তদ্রুপ অনুভূত হইয়া উঠিল ; দৰ্পকারী নাস্তিক নিস্তব্ধ হইরা গেল, এব° ভাবিত খ্ৰীষ্টীয়ানেরা নিশ্চিন্ত ও সাতত্ত্বনাযুক্ত হইলেন । বস্তুতঃ এমন প্রকাশ হইয়াছিল যে, যদিও অনেকে ধূমधारभङ्ग नश्डि जे नकज श्रमूजिनिङ्ग नश्ञ २ जूल ও অমেলের বার্তা প্রসঙ্গ করিয়াছিল, বাস্তবিক সে কাপলিক আড়ম্বৱমাত্র ছিল ; কারণ সার বিষয়ে প্রায় একটা ভুল প্রকাশ হয় নাই। তদ্বিবয়ে আলমোসমৃ নাম এক প্রসিদ্ধ পণ্ডিত লিখেন, “অনুলিপিগুলির পরীক্ষা হইবার পূর্বে অনেকে অবশেৰে কি রূপ অনুভব করিয়াছিল যে, অন্তভা::: গের এত পরিবর্তম করিতে হইবে संॉर्ड# ! . যে তাহ প্রায় এক মূতন গ্রন্থ প্রতিষ্ঠিত হইবে; কিন্তু কি অদ্ভুত । অবশেষে প্রকাশ হুইল যে তাহার প্রায় কিঞ্চিমাত্র পরি
