পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8ፋ[ ቐቑ, ሣቀሻ ጓደሚri एअ5जप्रएछन् No এদের কোন ভয়ই নেই। অথচ-কিম্বা বুঝি সেই জন্যেই-এই শোণিপাংশুদের এমন একটা শ্ৰী আছে, এমন একটা উল্লাস আছে যে उा5लामूडानद्ध दांव्लकgलद्ध९3 उi नाई । কারণ এই যে শোণিপাংশুর-এর বেড়ে উঠেছে আপনারই আনন্দের ভিতর দিয়ে। এদের দৈনন্দিন কৰ্ম্মগুলো এদের এমন একটা সার্থকতা পাইয়ে দিয়েছে—এমন একটা রস পাইয়ে দিয়েছে যে সেই রসের আনন্দে তাদের প্রাণ ভরপুর; আর সেই প্ৰাণের আনন্দ, তাদের চোখে মুখে ললাটে আপনার ছায়া ফেলে তাদের করে তুলেছে শ্ৰীমান, আনন্দমুৰ্ত্তি। কিন্তু ঐ যে “অচলায়তন” যেখানে দশ হাজার শ্লোকে মিলে বিশ হাজার প্রায়শ্চিত্তের ব্যবস্থা দিচ্ছেসেখানকার যে মানুষগুলো-তারা চলছে না, বসে রয়েছে- জীবনBDD DDD DB SS BED DD K D DBDBS D DB BOEK তার সঙ্গে এদের প্রাণের যোগ কোনখানেই নেই-এমন কি বুদ্ধির যোগও নেই। কারণ তাদের যে-সব মন্ত্র-তন্ত্র ক্রিয়া-কলাপ তার সম্বন্ধে কারও কোন প্রশ্ন করবারও অধিকার নেই। “হয় সেটা মান, নয় কানমলা'খেয়ে বেরিয়ে যাও, মাঝে অন্য রাস্ত নেই।” এ সবের সঙ্গে এদের যে যোগ সেটা হচ্ছে অভ্যাসের যোগ-আর এই অভ্যাস সম্ভব হয়েছে অতীতের শাসনে। আর সেইজন্যে এদের মধ্যেকার যে “মানুষটা” সেটা বয়ে চলেছে একটা বিরাট ব্যর্থতা। কারণ মানুষের সম্বন্ধে সবার চাইতে সত্য যে কথাটা সেটা হচ্ছে এই যে, মানুষ কল নয়। কিন্তু এমনি অভ্যাসের বল যে, এরা যে একটা বিরাট ব্যর্থতাকে বহন করে চলেছে সে কথাটাও এরা জানছে না-কেবল যে জানছে না। তাই নয়, উণ্টে আবার মনে করছে যে এইই অমৃত এইই মুক্তি এই