পাতা:সবুজ পত্র (চতুর্থ বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫৯৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ वर्षं, पक्ष नि१९ ፵.. (dvS) ( R ) বাংলা দেশে যে-সাহিত্য উনবিংশ শতাব্দীর প্রথম ভাগে জন্ম লাভ করে, এবং গত একশ’ বৎসর ধরে বাঙ্গালী যে সাহিত্যের পুষ্টি-সাধন করে আসছে—সে সাহিত্য হচ্ছে সেই দিনের সাহিত্য,-যে দিন, আমাদের মতে গত হয়েছে। সুতরাং এই আসন্ন নবযুগে নিশ্চয়ই একটি নব-সাহিত্যের সৃষ্টি হবে, যদি বাঙ্গালী স্বরাজ্যের মোহে মনোরাজ্যের দিকে পিঠ না ফেরায় । সে বিপদের সস্তাবনা যে একেবারেই BB DBD DDD S DDDBDB DBDD BBB BBB BBDBDB DBDSSDBDDBBDSDS যুগ হবে অর্থাৎ ভারতের লুপ্ত শিল্প বাণিজ্য এ যুগে পুনর্জন্ম অথবা নব জন্ম লাভ করবে। সুতরাং বাঙ্গালীর মন অবস্থার গুণে কলকারখানার দিকে সহজেই এতটা বুকবে যে, হয় তা সরস্বতীর বদলে বিশ্বকৰ্ম্ম হয়ে উঠবেন-এ দেশের একমাত্র উপাস্য দেবতা । বিশকরম পুজোর আমি বিরোধী নই ;—তাই বলে এ কথাটাও আমি ভুলতে পারি। নে যে, দোয়াত-কলম। ছেড়ে শুধু যন্ত্রপুজা করে কোনও জাতি, উন্নতি পড়ে থাক অভু্যদয় পৰ্য্যন্ত লাভ করতে পারে না। তবে আশার কথা এই যে, পৃথিবীর এই আগতপ্ৰায় যুগ, আর যাই হোক খুব সম্ভব যন্ত্রযুগ হবে না। মানুষ যন্ত্রবৎ চালিত এবং যন্ত্রচালিত হলে অবশেষে তার যে কি দুৰ্গতি হয়, তার প্রমাণ ত আজকের দিনে সকলের চোখের সুমুখে পড়ে রয়েছে। ইয়োরোপের নরমেধ-যজ্ঞ হতে, যে দেবতা বিশ্ব-মানবের উদ্ধারকল্পে দক্ষিণ হস্তে বর আর বামহস্তে অভয় নিয়ে আবিভূতি হবেন, তার প্রসাদ লাভ করবে। শুধু তুরা যারা জানে যে, মানুষের আত্মার শক্তিই হচ্ছে তার যথার্থ ‘আত্মশক্তি। ভবিষ্যতে কোন জাতিই আর মনে কৃপণ হয়ে জীবনে SAN)