পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/২১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

-o-VfBR ARQ) • መffi উঠছে। প্ৰাণের শক্তি এতই অদম্য যে, একদেশে তাকে মাটি চাপা দিলে আর এক দেশে তা' ঠেলে ওঠে, এক যুগে তাকে নিবিয়ে দিলে আর এক যুগে তা জ্বলে ওঠে। মনোজগতের এই জীবন মরণের লড়াইয়ের লিপিবদ্ধ ইতিহাসের নামই সাহিত্য। এ ক্ষেত্রে কে কোনদিক নেবেন, তা তার কোন পক্ষের উপর আস্থা বেশি তার উপর নির্ভর করে । আমি পূর্বেই বলেছি যে, বাঁচবার আবশ্যকতা কি, এবং বাঁচবার সার্থকতা কোথায়, তা কেউ বলতে পারেন না। তবে যার প্রাণ আছে, তার পক্ষে সেই প্রাণ রক্ষা করবার প্রবৃত্তি এতই স্বাভাবিক যে, হাজারে মশ'নিরুববইটি প্রাণী, বিনা কারণে প্ৰাণপণে প্ৰাণ ধারণ করতে চায়। প্রাণীমাত্রেরই প্ৰাণের প্রতি এই অহেতুকী শ্ৰীতিই তার স্থায়িত্বের Y S D DBDBBDS sK SDS D SB sDD BEL D OS তার পরিচয় লাভ করবার জন্য আমাদের দেশান্তরে যেতে হয় না। সুতরাং সবুজপত্ৰ যে জীবনের মেয়াদ বাড়িয়ে নিতে স্থির সংকল্প হয়েছে, তার জন্য কোনও প্ৰাণীর নিকট আপনার কোনরূপ জবাবদিহি cनई । বেঁচে থাকবার স্বপক্ষে কোনরূপ যুক্তি না থাকলেও, তার পিছনে প্রকৃতি আছে । কিন্তু বাঁচাবার পক্ষে যুক্তিও নেই প্ৰকৃতিও নেই। আমরা যাকে বলি প্ৰাণধারণ করা, বৈজ্ঞানিকরা তাকে বলেন জীবনংগ্রাম। তাদের মতে প্ৰাণের প্রধান শত্রু প্ৰাণী। একের পক্ষে বঁাচতে হলে অপঞ্জকে মারা দরকার। সুতরাং অপরকে বাঁচিয়ে নিজে বাঁচবার চেষ্টাটি পাগলামি মাত্র। আপনি যদি এ মতে বিশ্বাস क८झन, ऊाइtव्श আপনি কোনও জিনিষকে বাঁচিয়ে তোেলবার কথা মুখে আনবেন না,