পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩১১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৩য় বর্ষ, পঞ্চম সংখ্যা qक?ि अब्र ब्रो (थरठांद তবে কি সমালোচককে কবি হইতে হইবে ?--তাহার উত্তরে আমি বলিব, অবশ্য না । কবিত্বে “ফেল” না করিলে যে সমালোচনায় পাস করা যায় না, এ কথা আমি জানি। আমি সমালোচককে কবি হইতে পরামর্শ দিই না, কবিতাকার হইতে বলি। “কবিতাকার” শব্দটি আমাকর্তৃক উদ্ভাবিত নহে। রামমোহন রায়ের যুগে ও-শব্দের বিশেষ প্রচলন ছিল। তঁহারই নাম “কবিতাকার", যিনি কবি নন, অথচ পদ্য লিখিতে পারেন ; এ শ্রেণীর লেখকের বাঙ্গলাদেশে ত কোনই অভাব নাই। সংক্ষেপে আমার প্রস্তাব এই যে, পূর্বোক্ত শ্রেণীর লেখকেরা সমালোচনায় মনোনিবেশ করুন, তাহা হইলে সমালোচনা 'সংক্ষিপ্ত হইবে, এবং সংহত হইবে, অর্থাৎ পাঠ্য হইবে। উদাহরণস্বরূপে আমার কোনও কবিতাকার বন্ধুর একটি পদ্যসমালোচনা নিম্নে উদ্ধত করিয়া দিতেছি। “লিখিয়াছে মহাকাব্য জন মিলটন। সে কাব্যে মিলের দেখি মহা অনটন ৷ তাহার নায়ক যে, সে মহা সীয়তান । মোরা কি ডরাই তারে, হিন্দুর সন্তান ? उांद्र उtख दनांश्लू व्झांझ ब्रांद। BDLLDYSLBD BDDD LLEE সে শব্দে ভাগিল ভয়ে দেশ ছেড়ে মিল । খুলে গেল। কবিতার হাতে পায়ে খিলা৷” পূর্বোক্ত বন্ধুর সহিত অবশ্য আমার মতের মিল নাই। কিন্তু এ কথা আমি স্বীকার করিতে বাধ্য যে, অমিত্ৰাক্ষরের স্বপক্ষে বন্ধুবর যাহা বলিয়া ছেন, মিলনান্ত ছন্দোবন্ধের গুণে, তাহা গ্ৰাহ না হউক, পাঠ্য হইয়াছে। 80.