পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৩৯৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্ৰীযুক্ত রবীন্দ্ৰনাথ ঠাকুর প্রভৃতি এ যুগের গান-রচয়িতার হিন্দুসঙ্গীতের অবনতি ঘটাইয়াছেন, এই कश्रांत्रेि ठेिक कि न्, उां*! उविवांत BBBSBDDDBDBB BB DDB SSS SBDS SDDDSDDBDBDS S DBDS SDD বুঝায়। সেইটাই প্ৰথম জানিবার বিষয় । খাঁটি বাঙ্গলা গানগুলি কেন যে হিন্দু-সঙ্গীত নয়, তাহার যুক্তিযুক্ত কারণ কেহ দিতে পারেন না ও পরিবেন না । সংস্কৃত এবং প্ৰাকৃত লইয়া হিন্দুর ভাষা । ভারতের সকল প্রদেশেই একটি সংস্কৃত সঙ্গীত-ধারার পাশাপাশি বিশেষ বিশেষ প্ৰাদেশিক সঙ্গীতের ধারা সকল চিরকাল বহিয়া আসিতেছে ; গানবাজনারাও এই প্ৰাকৃত সংস্কৃত লইয়াই হিন্দুর সঙ্গীত। প্রত্যেক প্রদেশের পৃথক প্রকৃতির সহিত মিল রাখিয়া সেই সেই প্রদেশের সঙ্গীতের ধারা উচ্ছসিত হইয়াছে। বাঙ্গালী ভাবপ্রবণ জাতি, কোন বিষয়েই বাঁধা নিয়মে তাহদের অন্তরাত্মা সহজে ধরা দিতে চাহে না। এই জন্য বনের পাখীর মত মুক্ত ও স্বচ্ছন্দ সুরে তাহারা জাতীয় গীতি গাহিয়াছে। এদেশের কীৰ্ত্তন, 'বাউলের গান এবং ভাটিয়াল সুর ইত্যাদি বাঙ্গলার খাঁটি সুর । ভারতের সকল প্রদেশ, শাস্ত্রীয় হিন্দু সঙ্গীতের চরণে আপনি আপন প্ৰাণের স্বতঃউৎসারিত উল্লাসের অঞ্জলি . ঢালিয়াছে, কিন্তু নিজের স্বাতন্ত্র্য