পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৫১৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

७ वर्षं, नव गश्९j। जऔङ-25िन्न (to V আমাদের আদিসঙ্গীতের বংশধর- এবং আৰ্য্যাবর্তের প্রচলিত সঙ্গীত মুসলমান ও হিন্দুসঙ্গীতের সংমিশ্রণের ফল। একেবারে অনাৰ্যসঙ্গীতের আভাস পাহাড়ী-গানে পাওয়া যেতে পারে। বলা বাহুল্য স্বরলিপি এবং ইতিহাসজ্ঞানের অভাবে এ সমস্তই আনুমানিক সিদ্ধান্ত মাত্ৰ। দক্ষিণী বা কর্ণাটী সঙ্গীতের ঢং আমার ত মন্দ লাগে না, তবে ওস্তাদী গোড়ামীর কাছে খাটি উত্তর-হিন্দুস্থানী সঙ্গীত ছাড়া আর সবই শবদপৰ্য্যায়ের অন্তর্গত । অনেক দক্ষিণী গান শুনতে শুনতে বোঝা যায় যে, উত্তরের সঙ্গে মোটামুটি কতকগুলি প্ৰভেদ এই যে, ওদের সুর তাল আমাদের চেয়ে হাল্কা ও একটু দ্রুত; এবং প্রত্যেকবার পুনরাবৃত্তির সময় ওরা একটু একটু করে ছোট ছোট তান দিয়ে সুরের বিস্তার করে, তাকে বলে পল্লবী, অনুপল্লবী ইত্যাদি। ওদের রাগের নাম এবং রূপও আমাদের সঙ্গে সম্পূৰ্ণ মেলে না । পুর্বভারতে যেমন বাঙ্গলা, পশ্চিম-ভারতে তেমনি মহারাষ্ট্রী সঙ্গীতও প্রচলিত। কিন্তু হিন্দুস্থানই হিন্দুসভ্যতার বাস্তুভিটা, সেইজন্য হিন্দুস্থানী সঙ্গীতই সম্প্রতি আলোচ্য বিষয় । প্রাচীন সঙ্গীতের অনেক পুথিগত শাস্ত্ৰ আছে, যথা শাঙ্গ দেব কৃত সঙ্গীতরত্নাকর, সোমেশ্বরকৃত রাগবিবোধ, অহোবলকৃত সঙ্গীত পারিজাতি ইত্যাদি। অপেক্ষাকৃত আধুনিক সময়ে ৬/ক্ষেত্রমোহন গোস্বামী, ৬/শৌরীন্দ্রমোহন ঠাকুর, ৬/কৃষ্ণধন বন্দ্যোপাধ্যায় প্রভৃতি সঙ্গীতানুরাগী বাঙ্গালীগণ এই সব সংস্কৃত গ্রন্থের অনুবাদ ও সার ELLDLD DOBB SsLBBu DBDBBLBDB DBLBB S LDLLY L LLLD দিয়ে আমাদের উপকার করেছেন। এর মধ্যে কৃষ্ণধন বাবুর গীত Ve