2N) সবুজ পত্ৰ পৌষ, ১৩২৩ আছে। এ কথা ভুলে গেলে চলবে না যে গদ্য শুধু কবিত্বের নয়, জ্ঞানেরও বাহন। সেকালে এদেশে অঙ্কশাস্ত্ৰ, ধৰ্ম্মশাস্ত্ৰও কবিতায় লেখা হত-একালে ইতিহাস, পুরাণ ও গদ্যে লেখা হয়। মানুষের জ্ঞান, মানুষের চিন্তা, অপরের কাছে সহজে পৌছে দিতে হলে ভাষা যে সহজ হওয়া আবশ্যক এ বিষয়ে বোধ হয় মতভেদ নেই। যে ভাষা সর্বলোকসামান্য সেই ভাষা অর্থাৎ চলিত ভাষাই যে জ্ঞানের আদান-প্রদানের জন্য সর্বাপেক্ষা উপযুক্ত ভাষা সে বিষয়ে কোন সন্দেহ নেই। লেখক মাত্রেই জানেন যে ভাবের সঙ্গে ভাষার সমন্বয় করা কতটা যত্নসাধ্য। গুপ্তমহাশয় স্বীকার করেন যে মৌখিক ভাষার সঙ্গে মানব-মনের একটা “সহজ সামঞ্জস্য” আছে। সে সামঞ্জস্য নষ্ট করাই কি সাহিত্যের ধৰ্ম্ম ? প্ৰসাদগুণই গদ্যের সর্বপ্রধান এবং অসাধারণ গুণ। কেননা ভাষার স্বচ্ছতা DLDBB KBDDBB BtBDDBS DBB DDBB DDY BDB BDSDD LDDDDD প্ৰকাশ-গুণ থাকতে পারে না । আর আলোক হচ্ছে শক্তির চরম বিকাশতা সে বহির্জগতেই হোক, আর মনোজগতেই হোক। আর আলোকের ধৰ্ম্ম হচ্ছে শুধু বস্তুকে নয়, নিজেকেও প্ৰকাশ করা। আলোক স্বপ্ৰকাশ বলেই পরম সুন্দর। এই প্ৰসাদগুণ থাকলে দর্শনও কাব্য হয়ে উঠে। ভাষার এই Vet Nick Plato ** VS Bergson-g of stiftVS ofițà TMNES করেছে । DBB DDBS DBBDBBDS DBDBDDD gBB S BDBBDBDD sBuDuD LDBDBS সমাবেশেই ভাষা প্ৰসন্নতা লাভ করে। ( . ) গুপ্তমহাশয়ের আলোচ্য বিষয় গদ্যের নয়, পদ্যের ভাষা। আমি ইতিপূর্বে পদ্যের ভাষা সম্বন্ধে কোন উচ্চবাচ্য করিনি। একালে পদ্যে শুধু কাৰ্য লেখা YSYqHuB BB DD D DBDD BBDDL BBBB BDBDB DDDD DL LB DD SSS DD DBDD LL gD DBDiD DBB DDS BDBDDBD DDB
