পাতা:সবুজ পত্র (তৃতীয় বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৭২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সবুজ পত্ৰ চৈত্র, ১৩২৩ সে আমার জীবিত কালের মধ্যে ঘটিবার আশা नाश् । अङ7ाद आब्र সময় নষ্ট করিব না। ছোটবেলা হইতেই সাহিত্য রচনায় লাগিয়াছি। বোধ করি সেই জন্যই ভাষাটা কেমন হওয়া উচিত সে সম্বন্ধে আমার স্পষ্ট কোন মত ছিল না। যে-বয়সে লিখিতে আরম্ভ করিয়াছিলাম তখন, পুথির ভাষাতেই পুথি লেখা চাই, এ কথায় সন্দেহ করিবার সাহস বা বুদ্ধি ছিল না। তাই, সাহিত্যভাষার পথটা যে এই সরু বহরের পথ, তাহা যে প্ৰকৃত বাংলা-ভাষার চওড়া বহরের পথ নয়, এই কথাটা বিনা দ্বিধায় মনের মধ্যে পাকা হইয়া গিয়াছিল। একবার যেটা অভ্যাস হইয়া যায় সেটাতে আর নাড়া দিতে ইচ্ছা! হয় না। কেননা স্বভাবেঁর চেয়ে অভ্যাসের জোর বেশী। অভ্যাসের মেঠো পথ দিয়া গাড়ির গরু আপনিই চলে, গাড়োয়ান ঘুমাইয়া পড়িলেও ক্ষতি হয় না। কিন্তু ইহার চেয়ে প্রবল কারণ এই যে, অভ্যাসের সঙ্গে সঙ্গে একটা অহঙ্কারের যোগ আছে। যেটা বরাবর করিয়া আসিয়াছি সেটার যে অন্যথা হইতে ESB TDD DBK L K DS মতের অনৈক্যে রাগারগি হইবার প্রধান কারণই এই অহঙ্কার। মনে । আছে বহুকাল পূর্বে যখন বলিয়াছিলাম। বাঙালীর শিক্ষা বাংলা-ভাষার যোগেই হওয়া উচিত তখন বিস্তর শিক্ষিত বাঙালী আমার সঙ্গে যে, BDB BDDBD BB DDD D D S D D DBBBD SDB এ জাতীয় মতের অনৈক্য ফৌজদারী দণ্ডবিধির মধ্যে পড়ে না। আসল কথা, র্যারা ইংরাজি শিখিয়া মানুষ হইয়াছেন তারা বাংলা শিখিয়া মানুষ হইবার প্রস্তাব শুনিলেই যে উদ্ধত হইয় ওঠেন, মুলে তাহার অহঙ্কার ।