Aèr সবুজ পত্ৰ চৈত্র, ১৩২৩ পূর্বেই বলিয়াছি, বেড়ার ভিতরকার গাছ যেখানে একটু আধটু ফঁাক পায় সেইখান দিয়াই আলোর দিকে ডালপালা মেলে, তেমনি BDBD BDDDD BBBDDBBD BBBD KBBBD DBDBD SDDD ভাষার দিকে মাঝে মাঝে মুখ বাড়াইতে সুরু করিয়াছিল। তা লইয়া তাহাকে কম লোকনিন্দা সহিতে হয় নাই। এই জন্যই বঙ্কিম চন্দ্রের অভু্যদয়ের দিনে তঁাকে কটুকথা অনেক সহিতে হইয়াছে। তাই মনে হয় আমাদের দেশে এই কটু কথার হাওয়াটাই বসন্তের দক্ষিণ হাওয়া। ইহা কুঞ্জবনকে নাড়া দিয়া তাড়া দিয়া অস্থির করিয়া দেয়। কিন্তু এই শাসনটা ফুলের কীৰ্ত্তন পালার প্রথম খোলের চাটি। পুথির বাংলার যে অংশটা লইয়া বিশেষ ভাবে তর্ক প্রবল, তাহা ক্রিয়ার রূপ। “হইবে।”র জায়গায় “হবে”, “হইতেছে।”র জায়গায় “হচ্চে” ব্যবহার করিলে অনেকের মতে ভাষার শুচিত নষ্ট হয়। চীনেরা যখন টিকি কাটে নাই তখন টিকির খর্বতাকে তারা মানের খৰ্ব্বতা বলিয়া মনে করিত। আজ যেই তাদের সকলের টিকি কাটা পড়িল অমনি তার হােফ ছাড়িয়া বলিতেছে আপদ গেছে। এক সময়ে Du DBBDL SCBuSS BBD DDBS M SCDuS SBD BD বিচলিত হন না। “হইবা” করিবা”র আকার গেল, “হইবেক” SDBBBBDDSK BD BBBDSSDBDS SSSuDuDuDuDSDD DBDDS qOOO S “নহে”র জায়গায় “নয়” লিখিলে বড় কেহ লক্ষ্যই করে না। এখন যেমন আমরা “কেহ” লিখি, তেমনি এক সময়ে ছাপার বইয়েও “তিনি”র বদলে “তেঁহী” লিখিত । এক সময়ে “আমারদিগের” শব্দটা শুদ্ধ বলিয়া গণ্য ছিল, এখন “আমাদের” লিখিতে কারো হাত কঁাপে না । আগে যেখানে লিখিতাম “সেহ” এখন সেখানে লিখি “সেও',
