পাতা:সবুজ পত্র (পঞ্চম বর্ষ) - প্রমথ চৌধুরী.pdf/৪৩১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৫ম বর্ষ, সপ্তম ও অষ্টম সংখ্যা বাঙলা কি পড়ব ? , 8२० এক নয়। কোন রচনার গড়ন সুন্দর, কোনটির বা কুৎসিৎ আবার কোনটির বা চোখে পড়বার মত দোষ গুণ কিছুই নেই। ভাষার গড়নের সৌন্দৰ্য্য অবশ্য তার রচনার উপর নির্ভর করে, অর্থাৎ শব্দের সঙ্গে শব্দের বন্ধন, তাদের পরস্পরের সঙ্গতি, সুষম ও ঐক্যের উপর নির্ভর করে। এ বিষয়ে ভারত চন্দ্রের কৃতিত্ব অতুল। প্রাচীন লেখকদের মধ্যে কেউ বাঙলা-ভাষাকে তঁর তুল্য সুন্দর ও সুঠাম গড়ন দিতে পারেন নি । এই আর এক কারণ যার জন্যে নিৰ্ভয়ে বলা যায় যে, বাঙলা-ভাষার প্রকৃতি ভারতচন্দ্রের হাতে প্ৰকৃত হয়ে উঠেছে। যাকে আমরা ভাষার গঠন বলি, সে হচ্ছে তার মোটা গড়ন, তার অন্তরে ঢের জড়তা ঢের আড়ষ্টতা আছে। ভারতচন্দ্রর লেখনীর স্পর্শে সে ভাষার হাত-পায়ের খিল খুলে গিয়েছে, তার গতি পূৰ্ণমাত্রায় স্বচ্ছন্দ SYSS S SDDDLYu 0LTDDS BBB DBOYYB LLLLLLL i হয়েছে, তার motion মুক্ত হয়েছে, এক কথায় সে ভাষা তার স্বরূপ লাভ করেছে । ( ܘ ܠ ) DB BBK DBD BDBD BB DDS DBSDDD S BDBD আর্টিষ্ট বলি। এবং এই সূত্ৰেই, আমরা ভারতচন্দ্ৰকে প্রাচীন বঙ্গসাহিত্যের সর্বপ্ৰধান নয়, একমাত্ৰ আৰ্টিষ্ট বলি। কিন্তু এ কথা বলায় য়ে কি বলি, সে বিষয়ে আমাদের যে খুব একটা স্পষ্ট ধারণা আছে, এমন কথা জোর করে বলা যায় না। সাহিত্যরাজ্যে আর্ট শব্দের BBD BB BDD BB DD KDDSDDB SBD DB DB BD