898 সবুজ পত্ৰ কাৰ্ত্তিক ও অগ্রহায়ণ, ১৩২৫ সমাধান হ'তে পারে না। আমাদের হাতে এখন মাল মশলা নেই। এইরূপ নামের লিসাটু, বিশেষভাবে, যারা এদিকে কাজ ক’রবেন, তাদের না হলে চ’লবে না। কিন্তু গাঁয়ে গাঁয়ে ঘুরে” কোথায় অজানাBDBBD BDBD S KB K D DD DBBDBDB BDD DDSDDD DD D BBB ক’রতে গেলে কাজ এগো’বে না। বাঙলার প্রত্যেক মহকুমা বা থানা থেকে ইস্কুলে কলেজে কত ছেলে পড়ে, তাদের কাজ হচ্ছে এইরকম সমস্ত নাম সংগ্ৰহ করা, আর তার যদি কোন ও স্থানীয় ব্যাখ্যা থাকে, তাও যোগাড় করা । ক’রে, সাহিত্য পরিষদের মত স্থানে প্ৰকাশের জন্য পাঠিয়ে দেওয়া-সেগুলি প্ৰকাশ হ'লে পর তার বিচার চ’লতে 9s এ ত গেল বাঙলা-ভাষার পুরানো ইতিহাসের কথা। চলতি বাঙলার স্বরূপটি নানা দিক দিয়ে” বিশ্লেষ ক'রে দেখবার বিষয়। সেদিন ঢাকা থেকে বিরাট এক ব্যাকরণ বেরিয়েছে দেখলুম-প্ৰায় ৮০০ পাতার বই। বাঙলার ব্যাকরণ দেখে” আগ্রহের সঙ্গে পাতা উণ্টে' দেখি, লেখক বাঙলা কাকে বলে জানেন না । আগাগোড়া একখানি সংস্কৃতের ব্যাকরণ তিনি লিখে গিয়েছেন। বাঙলার প্রত্যয়াদি তিনি দু’ভাগে ভাগ ক’রেছেনসাধু অর্থাৎ সংস্কৃত, আর অসাধু। তিনি যা অসাধু মনে ক’রেছেন, সঙ্কুচিতভাবে আলগেছে, যা কোন রকমে বর্ণনা ক’রে ছেড়ে দিয়েছেন, তাই যে খাটী বাঙলা, সেদিকে তঁর খেয়াল ছিল না। বাঙলার বিশুদ্ধ রূপটি হচ্ছে এর তন্তব্য উপাদানটি। এটি বৈদিক থেকে উদ্ভূত, কিন্তু অনা-আৰ্য্য D L L DBSDBS LLDS BDDB s রূপটি সংস্কৃতের অলঙ্কারের চাপে ঢাকা পড়েছে-একে বা’র করে, BB DD DBDDBSKBDDBDS uuD DDD BDBD BDBD BBS DK DBDEi
