পাতা:সমসাময়িক ভারত ইউরোপীয়ান্‌ পর্য্যটক (প্রথম খণ্ড).pdf/১৮৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লিনসোটেনের ভ্ৰমণ-বৃত্তান্ত YOS সময়কে গ্ৰীষ্ম বলা হয়। এই ঋতু অপেক্ষাকৃত শৈত্যপ্রধান ও স্বাস্থ্যকর। এই সময়ে পূর্বদিক হইতে বায়ু প্ৰবাহিত হয় বলিয়া রাত্রিকালে অত্যন্ত শীত বোধ হয় । এই সময়ে কোন বিশেষ ফল হয় না । বৎসরের অন্যান্য সময়ে যে ফল জন্ম এই গ্ৰীষ্ম ঋতুতেও সেই প্রকার ফল উৎপাদিত হয়। শীত ঋতু আরম্ভ হইবার পূর্বেই প্ৰত্যেকেই আহাৰ্য্য ও অন্যান্য খাদ্যদ্রব্য ংগ্ৰহ করিয়া রাখে। সমুদ্র-মধ্যস্থ জাহাজগুলি নদীমধ্যে আনীত তয় ও তাহদের সাজসজ্জা খুলিয়া লইয়া মাদুর দিয়া আচ্ছাদিত করিয়া রাখা হয়। নতুবা ঐগুলি অতি বৃষ্টির জন্য পচিয়া যায়। শীত ঋতুতে । এরূপ আবিরল ধারায় বৃষ্টিপাত হইতে থাকে যে, এগুলি অনাবৃত রাখিলে নিশ্চিতরূপে নষ্ট হইয়া যায়। শীতের প্রারম্ভে বন্দরের মুখে এরূপ বালুকা জমিতে থাকৈ যে, জাহাজাদি বন্দবে প্রবেশ বা বন্দর হইতে নিৰ্গত হইতে পারে না । সমুদ্র এরূপ ভাবে গর্জন করিতে থাকে যে কিছুই শ্রত হয় না। পৰ্ব্বত হইতে অনবরত জল পতিত হয় বলিয়া নদীর জল সুমিষ্ট ও লোহিত বর্ণের হয়। কিন্তু, গ্রীষ্মকালে নদীর জল অত্যন্ত লবণাক্ত হয়। সেপ্টেম্বর মাসে শীত ঋতুর অবসান হইলে নদীমুখস্থ বালুক সকল দূরীভূত হয় এবং সকল প্রকার জাহাজই নিৰ্ভয়ে বন্দরে প্রবেশ করিতে পারে। শীত ঋতুতে এই দেশে বাস করা অত্যন্ত দুষ্কব ; ব্যায়ামের কোন সুযোগ नशे ७दश् প্রতিবেশীদের সহিত ক্রীড়ায় সময়াতিপাত করিতে হয়। স্ত্রীলোক ও মাষ্টিকোসগণ এই কালে বিশেষ আনন্দোপাড়াগ করে। তাহারা, স্বামী ܘܶܢ ক্রীতদাসগণ, পরিবৃত হইয়া ও প্রচুর খাদ্য সহকারে উদ্যানে গমন করে। এই সকল উদ্যানে, পুষ্করিণী, আছে હાર’ डांश्ांब्रा अदशांश्न ७ जgब्रgo विभव আমোদ পায়। এই কালে ভারতীয় অধিকাংশ ফলই জন্মে।